ঢাকা, বুধবার ৮ই মে ২০২৪ , বাংলা - 

‘আ’লীগ’থেকে বাঁচতে বিএনপিকে ভোট দেবে

স্টাফ রিপোর্টার।।ঢাকাপ্রেস২৪.কম

2021-10-05, 12.00 AM
‘আ’লীগ’থেকে বাঁচতে বিএনপিকে ভোট দেবে

বিএনপিকে মানুষ কেন ভোট দেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ওনাদের (আওয়ামী লীগ সরকার) হাত থেকে বাঁচার জন্য জনগণ বিএনপিকে ভোট দেবে। ওনারা দেশের যে অবস্থা করেছেন, মানুষের জীবনের কোনো নিরাপত্তা নেই, জীবিকার কোনো নিরাপত্তা নেই। চতুর্দিকে ভয়, ত্রাস আর সন্ত্রাস ছাড়া আর কিছু নেই। এর ফলে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে।মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ফখরুল বলেন, ওই কারণে বিএনপিকে ভোট দেবে যে, ১০ টাকা কেজি চাল খাওয়াবে বলে আজকে ৭০ টাকা কেজি চাল। ৭০ টাকায় চাল খাওয়া সম্ভব নয় বলেই জনগণ বিএনপিকে ভোট দেবে। বিনা পয়সায় সার দেবে কৃষকদের বলেছিলো সেখানে সারের দাম আকাশচুম্বী। মানুষ নিজের ভোট নিজে দিতে চায় এবং যাকে খুশি তাকে দিতে চায়, সেজন্য বিএনপিকে ভোট দেবে। কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তার জন্য জনগণ বিএনপিকে ভোট দেবে। কারণ আজকে গত দুই বছরের সরকারের ব্যর্থতার কারণে করোনার সময়ে অর্থনৈতিক প্যাকেজের মাধ্যমে জনগণকে রক্ষা করা যেতো সেটা না করার কারণে বেশির ভাগ কল-কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে গেছে, লোকজন ছাটাই হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, অপ্রাতিষ্ঠানিক সেক্টরগুলো পুঁজি হারিয়েছে এবং সেসব প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থান কমে গেছে। আজকে দুর্ভাগ্যক্রমে এই দেশটাকে এমন একটা জায়গায় নিয়ে গেছেন যেখান থেকে মানুষ এখন মুক্তি চায়, আওয়ামী লীগের হাত থেকে মুক্তি চায়, শেখ হাসিনার হাত থেকে মুক্তি চায়, এই অবৈধ সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়।

বিএনপির বিগত সরকারের সফলতা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘বিএনপি একমাত্র দল যারা জনগণকে কিছুটা শান্তি দিয়েছিলো। মাইক্রো ইকোনমিক্সকে স্টেবল পজিশনে নিয়ে এসেছিলো। সেজন্য জনগণ বিএনপিকে ভোট দেবে।

ফখরুল বলেন, সরকার বলছে, অনেক উন্নয়ন করেছে। যদি এত উন্নয়ন করে থাকে তাহলে তারা একটা সুষ্ঠু নির্বাচন দিক না কেনো? তাহলে আজকে কেনো তারা সংকট সমাধানে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে বসছেন না, সমাধান করছেন না। সরকারকে বলব, এতো কথা বলেন, এতো দাম্ভিকতা দেখান। ভাই একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দেখান। মানুষকে ভোট দিতে দেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, এদেশের মানুষ আন্দোলন করবেই। আন্দোলন হবেই। কারণ দাবি আদায়ের জন্য আন্দোলন হবে, এদেশের জনগণ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আগে আন্দোলন করেছে, এবারও করবে। আমাদের দাবি একটাই, আমরা কিচ্ছু চাই না। আমরা শুধুমাত্র নির্বাচনকালীন সময়ে একটা নিরপেক্ষ সরকার চাই।

বিএনপিকে মানুষ কেন ভোট দেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ওনাদের (আওয়ামী লীগ সরকার) হাত থেকে বাঁচার জন্য জনগণ বিএনপিকে ভোট দেবে। ওনারা দেশের যে অবস্থা করেছেন, মানুষের জীবনের কোনো নিরাপত্তা নেই, জীবিকার কোনো নিরাপত্তা নেই। চতুর্দিকে ভয়, ত্রাস আর সন্ত্রাস ছাড়া আর কিছু নেই। এর ফলে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে।

মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ফখরুল বলেন, ওই কারণে বিএনপিকে ভোট দেবে যে, ১০ টাকা কেজি চাল খাওয়াবে বলে আজকে ৭০ টাকা কেজি চাল। ৭০ টাকায় চাল খাওয়া সম্ভব নয় বলেই জনগণ বিএনপিকে ভোট দেবে। বিনা পয়সায় সার দেবে কৃষকদের বলেছিলো সেখানে সারের দাম আকাশচুম্বী। মানুষ নিজের ভোট নিজে দিতে চায় এবং যাকে খুশি তাকে দিতে চায়, সেজন্য বিএনপিকে ভোট দেবে। কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তার জন্য জনগণ বিএনপিকে ভোট দেবে। কারণ আজকে গত দুই বছরের সরকারের ব্যর্থতার কারণে করোনার সময়ে অর্থনৈতিক প্যাকেজের মাধ্যমে জনগণকে রক্ষা করা যেতো সেটা না করার কারণে বেশির ভাগ কল-কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে গেছে, লোকজন ছাটাই হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, অপ্রাতিষ্ঠানিক সেক্টরগুলো পুঁজি হারিয়েছে এবং সেসব প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থান কমে গেছে। আজকে দুর্ভাগ্যক্রমে এই দেশটাকে এমন একটা জায়গায় নিয়ে গেছেন যেখান থেকে মানুষ এখন মুক্তি চায়, আওয়ামী লীগের হাত থেকে মুক্তি চায়, শেখ হাসিনার হাত থেকে মুক্তি চায়, এই অবৈধ সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়।

বিএনপির বিগত সরকারের সফলতা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘বিএনপি একমাত্র দল যারা জনগণকে কিছুটা শান্তি দিয়েছিলো। মাইক্রো ইকোনমিক্সকে স্টেবল পজিশনে নিয়ে এসেছিলো। সেজন্য জনগণ বিএনপিকে ভোট দেবে।

ফখরুল বলেন, সরকার বলছে, অনেক উন্নয়ন করেছে। যদি এত উন্নয়ন করে থাকে তাহলে তারা একটা সুষ্ঠু নির্বাচন দিক না কেনো? তাহলে আজকে কেনো তারা সংকট সমাধানে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে বসছেন না, সমাধান করছেন না। সরকারকে বলব, এতো কথা বলেন, এতো দাম্ভিকতা দেখান। ভাই একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দেখান। মানুষকে ভোট দিতে দেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, এদেশের মানুষ আন্দোলন করবেই। আন্দোলন হবেই। কারণ দাবি আদায়ের জন্য আন্দোলন হবে, এদেশের জনগণ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আগে আন্দোলন করেছে, এবারও করবে। আমাদের দাবি একটাই, আমরা কিচ্ছু চাই না। আমরা শুধুমাত্র নির্বাচনকালীন সময়ে একটা নিরপেক্ষ সরকার চাই।