ঢাকা, শুক্রবার ২৬ই এপ্রিল ২০২৪ , বাংলা - 

জয়টা ছিল হাতের নাগালেই টাইগারদের

স্পোর্টস ডেস্ক।।ঢাকাপ্রেস২৪কম

2021-10-29, 12.00 AM
জয়টা ছিল হাতের নাগালেই টাইগারদের

জয়ের খুব কাছাকাছি চলে গিয়েছিল বাংলাদেশ। জয়টা ছিল হাতের নাগালেই। শেষ ওভার মানে ছয় বলে দরকার ছিল ১৩ রান। ওভারের প্রথম পাঁচ বলে আসে ৯ রান। আর শেষ বলে দরকার ছিল চার রান। কিন্তু কোনো রান এলো না। ফল যা হওয়ার তাই হলো। ফের হতাশ করল টাইগাররা। ভক্ত-সমর্থকদের দুঃখের সাগরে ভাসিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে নাটকীয়ভাবে তিন রানে হার মানল বাংলাদেশ।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১৭২ রানের লক্ষ্য দিয়েও লাভ হয়নি। জয় ছিনিয়ে নিয়েছে লঙ্কানরা। পরের ম্যাচে ইংল্যান্ডের কাছেও ধরাশায়ী হয় লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। এবার ক্যারিবিয়ানদের কাছেও জয় থেকে হাত ছোয়া দূরে থেকেও হারল মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল।টস জিতে শুরুতে দুরন্ত বোলিং করে প্রতিপক্ষকে অল্পতেই আটকে দিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু লক্ষ্যটা সহজ হলেও লাভ হলো না। জয়ের জন্য ১৪৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে টাইগাররা ৫ উইকেট হারিয়ে গুটিয়ে যায় ১৩৯ রানে।

এনিয়ে টানা তিন ম্যাচ হেরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমি-ফাইনালের স্বপ্ন ভেঙে গেল টাইগারদের। এখন সম্ভাবনা যা একটু জিইয়ে আছে সেটা কেবল কাগজে কলমে। বাস্তবে নয়। আর টানা দ্বিতীয় ম্যাচ হারের পর অবশেষে তৃতীয় ম্যাচে এসে জয় পেল উইন্ডিজ। সুবাদে বেঁচে থাকল তাদের জয়ের সম্ভাবনা।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে টাইগারদের শুরুটা ভালো হয়নি। ২৯ রানের মধ্যে ফিরে যান সাকিব আল হাসান ও মোহাম্মদ নাঈম। পরে ব্যাট হাতে জ্বলে উঠেন লিটন দাস। দলের বিপদ কাটিয়ে তোলেন তবে ছয় রানের জন্য হাফ-সেঞ্চুরি মিস করেছেন। ৪৩ বলে চার বাউন্ডারিতে ৪৪ রানের দাপুটে এক ইনিংস খেলেন টপ-অর্ডার এ ব্যাটসম্যান। তার আগে দলীয় স্কোরে ১৭ রান করে যোগ করেন ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম শেখ ও সৌম্য সরকার।

৩১* রানে অপরাজিত থাকলেও জয় এনে দিতে পারেননি ক্যাপ্টেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বলে ব্যাট লাগানোর কোনো সুযোগই দেননি আন্দ্রে রাসেল। তার আগে ১৯তম ওভারের শেষ বলে লিটন দাসকে ফিরিয়ে দিয়ে টাইগারদের বড় ক্ষতিটা করে দেন ডোয়াইন ব্রাভো।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে একটি করে উইকেট দেন রবি রামপল, জেসন হোল্ডার, আন্দ্রে রাসেল, আকিল হোসেন ও ডোয়াইন ব্রাভো।

শুরু থেকে দাপুটে বোলিং করে বাংলাদেশ। মেহেদী হাসান ও শরিফুল ইসলামদের দুরন্ত বোলিংয়ে টাইগাররা চাপে ফেলে ক্যারিবিয়ানদের। তবে শেষ দিকে নিকোলাস পুরান ও কাইরন পোলার্ডের ছক্কার ঝড়ে রান কিছুটা বেড়ে যায়। ব্যবধানটা আসলে সেখানেই হয়ে যায়। তারপরও ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৪২ রানে আটকে দিয়েছিল অবশ্য বাংলাদেশ।

ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৪০ রানের ইনিংস খেলেন নিকোলাস পুরান। ২২ বলের ইনিংসটি সাজান তিনি ১ বাউন্ডারি ও ৪ ছক্কায়। সঙ্গে অভিষিক্ত রোস্টন চেজ ৩৯। তার ৪৬ বলের ইনিংসে ছিল ২ বাউন্ডারি।

১৮ বলে ১৪* রান করে অপরাজিত থেকে যান কাইরন পোলার্ড। আর শেষ দিকে ৫ বলে ১৫* রানের হার না মানা ঝড়ো এক ইনিংস খেলেন জেসন হোল্ডার।

শেষ দিকে টানা দুই বলে দুই উইকেট নেন শরিফুল ইসলাম। ফেরান রোস্টন চেজ ও নিকোলাস পুরান। কিন্তু লাভ হয়নি। নির্ধারিত ২০ ওভারে উইন্ডিজ ৭ উইকেট হারিয়ে গড়ে ১৪২ রানের পুঁজি।

বাংলাদেশের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন মেহেদী হাসান, শরিফুল ইসলাম ও মুস্তাফিজুর রহমান।

তার আগে শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টস জিতে বোলিং বেছে নেয় বাংলাদেশ। জয়ের খুব কাছাকাছি চলে গিয়েছিল বাংলাদেশ। জয়টা ছিল হাতের নাগালেই। শেষ ওভার মানে ছয় বলে দরকার ছিল ১৩ রান। ওভারের প্রথম পাঁচ বলে আসে ৯ রান। আর শেষ বলে দরকার ছিল চার রান। কিন্তু কোনো রান এলো না। ফল যা হওয়ার তাই হলো। ফের হতাশ করল টাইগাররা। ভক্ত-সমর্থকদের দুঃখের সাগরে ভাসিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে নাটকীয়ভাবে তিন রানে হার মানল বাংলাদেশ।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১৭২ রানের লক্ষ্য দিয়েও লাভ হয়নি। জয় ছিনিয়ে নিয়েছে লঙ্কানরা। পরের ম্যাচে ইংল্যান্ডের কাছেও ধরাশায়ী হয় লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। এবার ক্যারিবিয়ানদের কাছেও জয় থেকে হাত ছোয়া দূরে থেকেও হারল মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল।টস জিতে শুরুতে দুরন্ত বোলিং করে প্রতিপক্ষকে অল্পতেই আটকে দিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু লক্ষ্যটা সহজ হলেও লাভ হলো না। জয়ের জন্য ১৪৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে টাইগাররা ৫ উইকেট হারিয়ে গুটিয়ে যায় ১৩৯ রানে।

এনিয়ে টানা তিন ম্যাচ হেরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমি-ফাইনালের স্বপ্ন ভেঙে গেল টাইগারদের। এখন সম্ভাবনা যা একটু জিইয়ে আছে সেটা কেবল কাগজে কলমে। বাস্তবে নয়। আর টানা দ্বিতীয় ম্যাচ হারের পর অবশেষে তৃতীয় ম্যাচে এসে জয় পেল উইন্ডিজ। সুবাদে বেঁচে থাকল তাদের জয়ের সম্ভাবনা।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে টাইগারদের শুরুটা ভালো হয়নি। ২৯ রানের মধ্যে ফিরে যান সাকিব আল হাসান ও মোহাম্মদ নাঈম। পরে ব্যাট হাতে জ্বলে উঠেন লিটন দাস। দলের বিপদ কাটিয়ে তোলেন তবে ছয় রানের জন্য হাফ-সেঞ্চুরি মিস করেছেন। ৪৩ বলে চার বাউন্ডারিতে ৪৪ রানের দাপুটে এক ইনিংস খেলেন টপ-অর্ডার এ ব্যাটসম্যান। তার আগে দলীয় স্কোরে ১৭ রান করে যোগ করেন ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম শেখ ও সৌম্য সরকার।

৩১* রানে অপরাজিত থাকলেও জয় এনে দিতে পারেননি ক্যাপ্টেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বলে ব্যাট লাগানোর কোনো সুযোগই দেননি আন্দ্রে রাসেল। তার আগে ১৯তম ওভারের শেষ বলে লিটন দাসকে ফিরিয়ে দিয়ে টাইগারদের বড় ক্ষতিটা করে দেন ডোয়াইন ব্রাভো।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে একটি করে উইকেট দেন রবি রামপল, জেসন হোল্ডার, আন্দ্রে রাসেল, আকিল হোসেন ও ডোয়াইন ব্রাভো।

শুরু থেকে দাপুটে বোলিং করে বাংলাদেশ। মেহেদী হাসান ও শরিফুল ইসলামদের দুরন্ত বোলিংয়ে টাইগাররা চাপে ফেলে ক্যারিবিয়ানদের। তবে শেষ দিকে নিকোলাস পুরান ও কাইরন পোলার্ডের ছক্কার ঝড়ে রান কিছুটা বেড়ে যায়। ব্যবধানটা আসলে সেখানেই হয়ে যায়। তারপরও ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৪২ রানে আটকে দিয়েছিল অবশ্য বাংলাদেশ।

ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৪০ রানের ইনিংস খেলেন নিকোলাস পুরান। ২২ বলের ইনিংসটি সাজান তিনি ১ বাউন্ডারি ও ৪ ছক্কায়। সঙ্গে অভিষিক্ত রোস্টন চেজ ৩৯। তার ৪৬ বলের ইনিংসে ছিল ২ বাউন্ডারি।

১৮ বলে ১৪* রান করে অপরাজিত থেকে যান কাইরন পোলার্ড। আর শেষ দিকে ৫ বলে ১৫* রানের হার না মানা ঝড়ো এক ইনিংস খেলেন জেসন হোল্ডার।

শেষ দিকে টানা দুই বলে দুই উইকেট নেন শরিফুল ইসলাম। ফেরান রোস্টন চেজ ও নিকোলাস পুরান। কিন্তু লাভ হয়নি। নির্ধারিত ২০ ওভারে উইন্ডিজ ৭ উইকেট হারিয়ে গড়ে ১৪২ রানের পুঁজি।

বাংলাদেশের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন মেহেদী হাসান, শরিফুল ইসলাম ও মুস্তাফিজুর রহমান।

তার আগে শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টস জিতে বোলিং বেছে নেয় বাংলাদেশ।