ঢাকা, মঙ্গলবার ১২ই নভেম্বর ২০২৪ , বাংলা - 

বাকশালীরা রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করেছে:ডা.তাহের

স্টাফ রিপোটার।। ঢাকাপ্রেস২৪.কম

2024-11-09, 12.00 AM
বাকশালীরা রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করেছে:ডা.তাহের

মেধা, যোগ্যতা, প্রজ্ঞা ও নেতৃত্বের গুণাবলী অর্জনের মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে দেশকে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করার সংগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের ময়দানে আপোষহীন ভূমিকা পালনের আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তিনি আজ লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে প্রতাপগঞ্জ স্কুল মাঠে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানার কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। থানা আমীর মু. মোস্তফা মোল্লার সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি এডভোকেট রেজাউল ইসলাম খান সুমনের সঞ্চালনায় সম্মেলনে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারী, লক্ষ্মীপুর সদর ৩ উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা জামায়াতের আমির এস ইউ এম রুহুল আমিন ভূঁইয়া। বক্তব্য রাখেন জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর এ আর হাফিজ উল্লাহ, সেক্রেটারী ফারুক হোসেন নুরনবী, সহকারী সেক্রেটারী মাওলানা নাছির উদ্দীন মাহমুদ ও এ্যাডভোকেট মহসিন কবির মুরাদ, জেলা অফিস সম্পাদক অধ্যাপক আবদুর রহমান,শহর জামায়াতের আমির এডভোকেট আবুল ফারাহ নিশান, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন লক্ষ্মীপুর জেলা সভাপতি মমিন উল্লাহ পাটোয়ারী, চন্দ্রগঞ্জ থানা জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা নাজমুল ইসলাম শামীম, শিবিরের কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ সদস্য ও শহর সভাপতি আরমান পাটোয়ারী, চন্দ্রগঞ্জ থানার নায়েবে আমীর নূরু মোহাম্মদ রাসেল, সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা ইকবাল হোসেন, থানা কর্মপরিষদ সদস্য কাউসার হামীদ, আবিদুর রহমান, মাওলানা আব্দুল হাই ও ১০ নং চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়ন আমির আব্দুল হান্নান প্রমুখ।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শহীদ কাউসার আহমেদ বিজয়ের গর্বিত পিতা ফিরোজ আলম সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।শহীদ পরিবারের পক্ষ থেকে আরো উপস্থিত ছিলেন শহীদ পারভেজ এর গর্বিত  পিতা মোহাম্মদ নূরনবী।

আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেন, গত প্রায় ১৬ বছরের শাসনে আওয়ামী-বাকশালীরা রাষ্ট্রীয় সকল অবকাঠামোকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করে দিয়েছে। তারা রাষ্ট্রের জনপ্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, বিচার বিভাগ ও শিক্ষা প্রশাসনকে দলীয়করণ করে দেশকে ফ্যাসীবাদী ও মাফিয়াতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। ধ্বংস করা হয়েছে দেশের গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনকে পরিণত করা হয় দলদাস কমিশনে। এসব কমিশন দেশে নির্বাচনের নামে প্রহসন করে গণধিকৃত আওয়ামী লীগকে অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকিয়ে রেখেছিল। তাই দেশে সুশাসন ফিরিয়ে আনা সহ গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য রাষ্ট্রীয় সংস্কারের কোন বিকল্প নেই। তিনি দ্রুততার সাথে রাষ্ট্রীয় সংস্কার সম্পন্ন করে অবিলম্বে নির্বাচন দিয়ে জনগণের প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অন্তর্র্বতী সরকারে প্রতি আহবান জানান। জাতি আপনাদেরকে গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে। তিনি নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতি  চালুর জোর দাবি জানান।

তিনি বলেন, ফ্যাসীবাদের পতন হলেও তাদের প্রেতাত্মারা এখনো সক্রিয় রয়েছে। রাষ্ট্রের বিভিন্ন সেক্টর থেকে এদের কালো ছায়া এখনো কেটে যায়নি। তারা ছাত্র-জনতার যুগপৎ বিপ্লব নস্যাৎ করার জন্য ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। অন্তবর্তী সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে খুব একটা সাফল্য দেখাতে পারেনি। কারণ, বাজারের নিয়ন্ত্রণ এখনো ফ্যাসীবাদী অপশক্তির হাতেই রয়ে গেছে। তাদের আমলের বাজার সিন্ডিকেট এখনো তৎপর রয়েছে। তাই বাজার পরিস্থিতি এখনো অনিয়ন্ত্রিতই। বাজারে নিত্যপণ্যের  সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলেও অগ্নিমূল্য রোধ করা সম্ভব হয়নি। এমতাবস্থায় পতিত স্বৈরাচারের খপ্পর থেকে বাজারের নিয়ন্ত্রণ উদ্ধার করতে সরকারকে শূণ্য সহনশীলতা দেখিয়ে দায়িদের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, আওয়ামী-বাকশালীদের অপশাসন-দুঃশাসনে গোটা দেশকে রীতিমত মৃত্যু পরিণত করা হয়। জুলম-নির্যাতন, হত্যা, সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, গুম, বিচার বহির্ভূত ও গুপ্তহত্যা চালিয়ে দেশের পবিত্র জমিনকে রক্তাক্ত ও কলঙ্কিত করা হয়। বিরোধী দলের লাখ লাখ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মামলা দিয়ে তাদেরকে ঘরবাড়ী ছাড়া করা হয়। ফ্যাসীবাদী সরকারের জুলুম-নির্যাতনে অনেককেই বিকলাঙ্গ ও চোখের দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন। কিন্তু মাফিয়াতান্ত্রিক সরকারের শেষ রক্ষা হয়নি বরং ছাত্র-জনতার  তীব্র প্রতিরোধের মাধ্যমে তাদেরকে ক্ষমতা থেকে লজ্জাজনকভাবে বিদায় নিতে হয়েছে। তিনি অর্জিত বিজয়কে অর্থবহ ও টেকসই করতে দলমত নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানান। অন্যথায় ফ্যাসীবাদ আবারো মাথাচাঁড়া দিতে পারে।

প্রধান বক্তার বক্তব্যে ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, এদেশের মানুষ আত্মসচেতন ও বীরের জাতি। তাই  স্বৈরাচারি-ফ্যাসীবাদী শক্তি আমাদেরকে মাঝেমধ্যে পদানত করার চেষ্টা করলেও তারা  কখনো সফল হয়নি বরং সময়ের ব্যবধানে তাদেরকে ইতিহাসের আস্তকূঁড়ে নিক্ষিপ্ত হতে হয়েছে। তাই এদেরকে নিয়ে কোন উদ্বেগের কারণ নেই। তবে আমাদের এদের সম্পর্কে সব সময় সতর্ক থাকতে হবে। তিনি ফ্যাসীবাদী শক্তির দেশ ও জাতিস্বত্ত্বা বিরোধী সকল ষড়যন্ত্র মোকালায় জামায়াত কর্মীদের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকরে প্রস্তুত থাকার আহবান জানান।

সভাপতির বক্তব্যে মু. মোস্তফা মোল্লা বলেন, পতিত স্বৈরাচারি ছাত্র-জনতার বিজয় নস্যাৎ করার করার নানাবিধ ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। কিন্তু তাদের স্বপ্নবিলাস কখনোই সফল হবে না।

 

মেধা, যোগ্যতা, প্রজ্ঞা ও নেতৃত্বের গুণাবলী অর্জনের মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে দেশকে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করার সংগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের ময়দানে আপোষহীন ভূমিকা পালনের আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।

তিনি আজ লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে প্রতাপগঞ্জ স্কুল মাঠে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানার কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। থানা আমীর মু. মোস্তফা মোল্লার সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি এডভোকেট রেজাউল ইসলাম খান সুমনের সঞ্চালনায় সম্মেলনে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারী, লক্ষ্মীপুর সদর ৩ উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা জামায়াতের আমির এস ইউ এম রুহুল আমিন ভূঁইয়া। বক্তব্য রাখেন জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর এ আর হাফিজ উল্লাহ, সেক্রেটারী ফারুক হোসেন নুরনবী, সহকারী সেক্রেটারী মাওলানা নাছির উদ্দীন মাহমুদ ও এ্যাডভোকেট মহসিন কবির মুরাদ, জেলা অফিস সম্পাদক অধ্যাপক আবদুর রহমান,শহর জামায়াতের আমির এডভোকেট আবুল ফারাহ নিশান, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন লক্ষ্মীপুর জেলা সভাপতি মমিন উল্লাহ পাটোয়ারী, চন্দ্রগঞ্জ থানা জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা নাজমুল ইসলাম শামীম, শিবিরের কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ সদস্য ও শহর সভাপতি আরমান পাটোয়ারী, চন্দ্রগঞ্জ থানার নায়েবে আমীর নূরু মোহাম্মদ রাসেল, সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা ইকবাল হোসেন, থানা কর্মপরিষদ সদস্য কাউসার হামীদ, আবিদুর রহমান, মাওলানা আব্দুল হাই ও ১০ নং চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়ন আমির আব্দুল হান্নান প্রমুখ।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শহীদ কাউসার আহমেদ বিজয়ের গর্বিত পিতা ফিরোজ আলম সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।শহীদ পরিবারের পক্ষ থেকে আরো উপস্থিত ছিলেন শহীদ পারভেজ এর গর্বিত  পিতা মোহাম্মদ নূরনবী।

আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেন, গত প্রায় ১৬ বছরের শাসনে আওয়ামী-বাকশালীরা রাষ্ট্রীয় সকল অবকাঠামোকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করে দিয়েছে। তারা রাষ্ট্রের জনপ্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, বিচার বিভাগ ও শিক্ষা প্রশাসনকে দলীয়করণ করে দেশকে ফ্যাসীবাদী ও মাফিয়াতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। ধ্বংস করা হয়েছে দেশের গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনকে পরিণত করা হয় দলদাস কমিশনে। এসব কমিশন দেশে নির্বাচনের নামে প্রহসন করে গণধিকৃত আওয়ামী লীগকে অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকিয়ে রেখেছিল। তাই দেশে সুশাসন ফিরিয়ে আনা সহ গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য রাষ্ট্রীয় সংস্কারের কোন বিকল্প নেই। তিনি দ্রুততার সাথে রাষ্ট্রীয় সংস্কার সম্পন্ন করে অবিলম্বে নির্বাচন দিয়ে জনগণের প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অন্তর্র্বতী সরকারে প্রতি আহবান জানান। জাতি আপনাদেরকে গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে। তিনি নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতি  চালুর জোর দাবি জানান।

তিনি বলেন, ফ্যাসীবাদের পতন হলেও তাদের প্রেতাত্মারা এখনো সক্রিয় রয়েছে। রাষ্ট্রের বিভিন্ন সেক্টর থেকে এদের কালো ছায়া এখনো কেটে যায়নি। তারা ছাত্র-জনতার যুগপৎ বিপ্লব নস্যাৎ করার জন্য ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। অন্তবর্তী সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে খুব একটা সাফল্য দেখাতে পারেনি। কারণ, বাজারের নিয়ন্ত্রণ এখনো ফ্যাসীবাদী অপশক্তির হাতেই রয়ে গেছে। তাদের আমলের বাজার সিন্ডিকেট এখনো তৎপর রয়েছে। তাই বাজার পরিস্থিতি এখনো অনিয়ন্ত্রিতই। বাজারে নিত্যপণ্যের  সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলেও অগ্নিমূল্য রোধ করা সম্ভব হয়নি। এমতাবস্থায় পতিত স্বৈরাচারের খপ্পর থেকে বাজারের নিয়ন্ত্রণ উদ্ধার করতে সরকারকে শূণ্য সহনশীলতা দেখিয়ে দায়িদের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, আওয়ামী-বাকশালীদের অপশাসন-দুঃশাসনে গোটা দেশকে রীতিমত মৃত্যু পরিণত করা হয়। জুলম-নির্যাতন, হত্যা, সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, গুম, বিচার বহির্ভূত ও গুপ্তহত্যা চালিয়ে দেশের পবিত্র জমিনকে রক্তাক্ত ও কলঙ্কিত করা হয়। বিরোধী দলের লাখ লাখ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মামলা দিয়ে তাদেরকে ঘরবাড়ী ছাড়া করা হয়। ফ্যাসীবাদী সরকারের জুলুম-নির্যাতনে অনেককেই বিকলাঙ্গ ও চোখের দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন। কিন্তু মাফিয়াতান্ত্রিক সরকারের শেষ রক্ষা হয়নি বরং ছাত্র-জনতার  তীব্র প্রতিরোধের মাধ্যমে তাদেরকে ক্ষমতা থেকে লজ্জাজনকভাবে বিদায় নিতে হয়েছে। তিনি অর্জিত বিজয়কে অর্থবহ ও টেকসই করতে দলমত নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানান। অন্যথায় ফ্যাসীবাদ আবারো মাথাচাঁড়া দিতে পারে।

প্রধান বক্তার বক্তব্যে ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, এদেশের মানুষ আত্মসচেতন ও বীরের জাতি। তাই  স্বৈরাচারি-ফ্যাসীবাদী শক্তি আমাদেরকে মাঝেমধ্যে পদানত করার চেষ্টা করলেও তারা  কখনো সফল হয়নি বরং সময়ের ব্যবধানে তাদেরকে ইতিহাসের আস্তকূঁড়ে নিক্ষিপ্ত হতে হয়েছে। তাই এদেরকে নিয়ে কোন উদ্বেগের কারণ নেই। তবে আমাদের এদের সম্পর্কে সব সময় সতর্ক থাকতে হবে। তিনি ফ্যাসীবাদী শক্তির দেশ ও জাতিস্বত্ত্বা বিরোধী সকল ষড়যন্ত্র মোকালায় জামায়াত কর্মীদের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকরে প্রস্তুত থাকার আহবান জানান।

সভাপতির বক্তব্যে মু. মোস্তফা মোল্লা বলেন, পতিত স্বৈরাচারি ছাত্র-জনতার বিজয় নস্যাৎ করার করার নানাবিধ ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। কিন্তু তাদের স্বপ্নবিলাস কখনোই সফল হবে না।