মানিকগঞ্জ: ইসলামবিদ্বেষী মনোভাব নিয়ে শিক্ষার্থীদের ক্লাস করানোর অভিযোগে মানিকগঞ্জ কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক ডা. প্রতিমা রানী বিশ্বাসকে কলেজের একাডেমিক সব কার্যক্রম থেকে প্রত্যাহারের পর ওএসডি করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীর হিজাব খুলতে বাধ্য করাসহ ইসলাম বিদ্বেষী মনোভাব নিয়ে ক্লাসে শিক্ষার্থীদের দাড়ি, টুপি-পাঞ্জাবি, বোরকা, হিজাব নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করার অভিযোগ রয়েছে।শনিবার (১৬ মার্চ) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ পারসোনাল-১ শাখার উপসচিব দূর-রে-শাহওয়াজ শাহওয়াজ স্বাক্ষরিত এক পত্রে এ তথ্য জানানো হয়েছে।উপসচিব দূর-রে-শাহওয়াজ ওই পত্রে জানান, বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারের কর্মকর্তা সহকারী অধ্যাপক ডা. প্রতিমা রানী বিশ্বাসকে ওএসডি করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে ন্যস্ত করা হয়েছে। আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে নতুন কর্মস্থলে যোগদান না করলে চতুর্থ কর্মদিবসে স্ট্যান্ড রিলিজ বলে গণ্য হবে।কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. জাকির হোসেন বলেন, অভিযুক্ত সহকারী অধ্যাপক ডা. প্রতিমা রানী বিশ্বাসের ওএসডির চিঠি শনিবার রাতেই পেয়েছি। এ বিষয়ে অভিযুক্ত ডা. প্রতিমা রানী বিশ্বাস ওএসডির বিষয়টি স্বীকার করেছেন।মানিকগঞ্জ: ইসলামবিদ্বেষী মনোভাব নিয়ে শিক্ষার্থীদের ক্লাস করানোর অভিযোগে মানিকগঞ্জ কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক ডা. প্রতিমা রানী বিশ্বাসকে কলেজের একাডেমিক সব কার্যক্রম থেকে প্রত্যাহারের পর ওএসডি করা হয়েছে।
তার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীর হিজাব খুলতে বাধ্য করাসহ ইসলাম বিদ্বেষী মনোভাব নিয়ে ক্লাসে শিক্ষার্থীদের দাড়ি, টুপি-পাঞ্জাবি, বোরকা, হিজাব নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করার অভিযোগ রয়েছে।
শনিবার (১৬ মার্চ) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ পারসোনাল-১ শাখার উপসচিব দূর-রে-শাহওয়াজ শাহওয়াজ স্বাক্ষরিত এক পত্রে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
উপসচিব দূর-রে-শাহওয়াজ ওই পত্রে জানান, বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারের কর্মকর্তা সহকারী অধ্যাপক ডা. প্রতিমা রানী বিশ্বাসকে ওএসডি করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে ন্যস্ত করা হয়েছে। আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে নতুন কর্মস্থলে যোগদান না করলে চতুর্থ কর্মদিবসে স্ট্যান্ড রিলিজ বলে গণ্য হবে।
কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. জাকির হোসেন বলেন, অভিযুক্ত সহকারী অধ্যাপক ডা. প্রতিমা রানী বিশ্বাসের ওএসডির চিঠি শনিবার রাতেই পেয়েছি। এ বিষয়ে অভিযুক্ত ডা. প্রতিমা রানী বিশ্বাস ওএসডির বিষয়টি স্বীকার করেছেন।