“সড়ক পরিবহণ আইন মেনে চলুন, নিজেকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলুন” এই স্লোগানকে সামনে রেখেই খাগড়াছড়ি শহরে জনসচেতনতা বাড়াতে ট্রাফিক অভিযান চালানো হয়।শনিবার ( ১৬ মার্চ ) শহরের বিভিন্ন পয়েন্টেশাপলা চত্বর, কোর্ট ভবন চত্বর, চেঙ্গী স্কয়ার, জিরো মাইল এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। এ সময় জেলা শহর ছাড়াও বিভিন্ন থানা এলাকায় রেজিষ্ট্রেশন বিহীন গাড়ী , মোটরসাইকেল হেমলেট বিহীন, ড্রাইভিং লাইসেন্স বিহীন , ফিটনেস বিহীন, হাইড্রোলিক হর্নসহ বিভিন্ন অপরাধে ট্র্যাফিক বিভাগ তিন হাজার দশ টি মামলা দায়ের করেন।খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপারের নির্দেশ ক্রমে ট্র্যাফিক পুলিশ সড়কের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ও জনসচেতনতা বাড়াতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে বলে জানান জেলা ট্র্যাফিক ইন্সপেক্টর সুপ্রিয় দেব।তিনি আরো জানান, খাগড়াছড়িতে বিগত এক বছরে সড়ক আইন ২০১৮ বাস্তবায়নে তিন হাজার মামলা হয়েছে। এ সময় নব্বই লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলা পর্যটন নগরী হওয়ার কারনে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বিপুল পরিমাণে বাস চলাচল করে থাকে। এ জেলার বনজ শিল্প উন্নয়নে বাঁশ, কাঠ পরিবহণ, আঞ্চলিক রুটের যানবাহনসহ পৌর বাস টার্মিনাল আয়তনে খুবই ছোট হওয়ায় এত বিপুল পরিমাণের গাড়ির সংকুলান হয় না। চালকগণ সড়কের পাশে রাখতে বাধ্য হন। শুধু মাত্র আইন প্রয়োগ করে এম পার্কিং সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হবেনা বলে এই পুলিশ পরিদর্শক জানান। এর জন্য শহরের বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তি ও স্টেক হোল্ডারদের সহায়তা ছাড়া টার্মিনাল বিকেন্দ্রীকরণ কিংবা সম্প্রসারণ ব্যতীত পার্কিং সমস্যা সমাধান হবে না। বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার মধ্যে জনসচেতনতা বৃদ্ধি জন্য শহরের বিভিন্ন স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রীদের রাস্তা ব্যবহার এবং ট্র্যাফিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে বিভিন্ন উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশালা ও পেশাজীবী চালক ও হেল্পারদের নিয়ে বিভিন্ন গঠনমূলক কর্মশালা এবং ভ্রাম্যমাণ চালকদের সড়ক পরিবহনে সতর্কীকরণ বিষয়ে লিফলেট ও ফেস্টুন বিতরণ করা হয়েছে।
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মুক্তা ধর জানান, জেলায় শিল্প প্রতিষ্ঠান না থাকায় অনেক শিক্ষিত ছেলে বেকারত্ব দূরীকরণে টমটম , ট্রাক্টর সহ বিভিন্ন যানবাহন চালিয়ে সংসার নির্বাহ করেন। জেলার ট্র্যাফিক ব্যবস্থাপনা আরো উন্নত করতে হলে সকল নাগরিক ও স্টেকহোল্ডারদের সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন। সুবিধা বঞ্চিত, পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠী তাদের ভাগ্য উন্নয়ন ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বর্তমান সরকার বদ্ধ পরিকর। সড়ক পরিবহনে শৃঙ্খলা ফিরাতে আইনগত ব্যবস্থার পাশাপাশি জনসচেনতাই অধিক কার্যকর ভূমিকা রাখবে।“সড়ক পরিবহণ আইন মেনে চলুন, নিজেকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলুন” এই স্লোগানকে সামনে রেখেই খাগড়াছড়ি শহরে জনসচেতনতা বাড়াতে ট্রাফিক অভিযান চালানো হয়।
শনিবার ( ১৬ মার্চ ) শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে
শাপলা চত্বর, কোর্ট ভবন চত্বর, চেঙ্গী স্কয়ার, জিরো মাইল এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। এ সময় জেলা শহর ছাড়াও বিভিন্ন থানা এলাকায় রেজিষ্ট্রেশন বিহীন গাড়ী , মোটরসাইকেল হেমলেট বিহীন, ড্রাইভিং লাইসেন্স বিহীন , ফিটনেস বিহীন, হাইড্রোলিক হর্নসহ বিভিন্ন অপরাধে ট্র্যাফিক বিভাগ তিন হাজার দশ টি মামলা দায়ের করেন।
খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপারের নির্দেশ ক্রমে ট্র্যাফিক পুলিশ সড়কের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ও জনসচেতনতা বাড়াতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে বলে জানান জেলা ট্র্যাফিক ইন্সপেক্টর সুপ্রিয় দেব।
তিনি আরো জানান, খাগড়াছড়িতে বিগত এক বছরে সড়ক আইন ২০১৮ বাস্তবায়নে তিন হাজার মামলা হয়েছে। এ সময় নব্বই লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলা পর্যটন নগরী হওয়ার কারনে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বিপুল পরিমাণে বাস চলাচল করে থাকে। এ জেলার বনজ শিল্প উন্নয়নে বাঁশ, কাঠ পরিবহণ, আঞ্চলিক রুটের যানবাহনসহ পৌর বাস টার্মিনাল আয়তনে খুবই ছোট হওয়ায় এত বিপুল পরিমাণের গাড়ির সংকুলান হয় না। চালকগণ সড়কের পাশে রাখতে বাধ্য হন। শুধু মাত্র আইন প্রয়োগ করে এম পার্কিং সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হবেনা বলে এই পুলিশ পরিদর্শক জানান। এর জন্য শহরের বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তি ও স্টেক হোল্ডারদের সহায়তা ছাড়া টার্মিনাল বিকেন্দ্রীকরণ কিংবা সম্প্রসারণ ব্যতীত পার্কিং সমস্যা সমাধান হবে না। বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার মধ্যে জনসচেতনতা বৃদ্ধি জন্য শহরের বিভিন্ন স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রীদের রাস্তা ব্যবহার এবং ট্র্যাফিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে বিভিন্ন উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশালা ও পেশাজীবী চালক ও হেল্পারদের নিয়ে বিভিন্ন গঠনমূলক কর্মশালা এবং ভ্রাম্যমাণ চালকদের সড়ক পরিবহনে সতর্কীকরণ বিষয়ে লিফলেট ও ফেস্টুন বিতরণ করা হয়েছে।
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মুক্তা ধর জানান, জেলায় শিল্প প্রতিষ্ঠান না থাকায় অনেক শিক্ষিত ছেলে বেকারত্ব দূরীকরণে টমটম , ট্রাক্টর সহ বিভিন্ন যানবাহন চালিয়ে সংসার নির্বাহ করেন। জেলার ট্র্যাফিক ব্যবস্থাপনা আরো উন্নত করতে হলে সকল নাগরিক ও স্টেকহোল্ডারদের সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন। সুবিধা বঞ্চিত, পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠী তাদের ভাগ্য উন্নয়ন ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বর্তমান সরকার বদ্ধ পরিকর। সড়ক পরিবহনে শৃঙ্খলা ফিরাতে আইনগত ব্যবস্থার পাশাপাশি জনসচেনতাই অধিক কার্যকর ভূমিকা রাখবে।