সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধারে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।বৃহস্পতিবার ( ১৪ মার্চ) বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময়ের সময় এক প্রশ্নের উত্তরে কাদের এ কথা জানান। সোমালিয়ায় বাংলাদেশি জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধারে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানান সেতুমন্ত্রী। তিনি বলেন, জিম্মিদের উদ্ধারে সরকার খুবই সক্রিয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় খুবই তৎপর, যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে। যারা জিম্মি আছে আমাদের ২৬ জন, ২৬ জনের ইন্সুরেন্সও আছে। তাদেরকে নিরাপদে রাখা ফিরিয়ে আনার জন্য সরকার সার্বিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দুর্ভিক্ষ পীড়িত সোমালিয়ায় আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বলতে খুবই নাজুক। সেখানে কিছুদিন আগে এক সমীক্ষা দেখা যায় প্রতি মিনিটে দুর্ভিক্ষে একজন করে মানুষ মারা যায়। সেই দেশ সন্ত্রাস কবলিত, দুর্ভিক্ষ থেকেও অনেকেই অনেকেই তারা, জলদস্যুরা এ বিপথগামী হয়। এখানে মুক্তিপণ আদায় মূল লক্ষ্য। এখন সোমালিয়ার মোগাদিসুর দিকে জাহাজ যাচ্ছে। উপকূলে গিয়ে মঙ্গল করে হয়তো তারা কোনো মুক্তিপণ দাবি করতে পারে এমন শোনা যাচ্ছে। আমাদের পক্ষ থেকে যোগাযোগের কোন ঘাটতি নেই।
এ সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইস্যুতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব সংক্রান্ত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, ড. ইউনূস একজন ব্যক্তি। জানতে চাই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কে? তিনি বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলাদেশের আইন আদালত আছে। যা সবার জন্য সমান। এখানে শ্রমিকেরা পাওনা না পাওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আইন আদালত সব দেশের নিজস্ব ব্যাপার।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার দাবি প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, দাবিতো করতেই পারে। দাবির যৌক্তিকতা কতটুকু সেটাও তো আমাদের ভেবে দেখতে হবে। সরকার এখানে উদাসীন নয়। এ বিএনপি এখন বেগম জিয়াকে নিয়ে বড় বড় কথা বলে, সরকারের সমালোচনা করে। কিন্তু বছরের পর বছর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মামলা নিয়ে আদালতে তারা আইনি লড়াই করেনি। শুধু বিচারকে প্রলম্বিত করেছে। অসুস্থ হলে হাসপাতালে যেতে হবে। আজকে এটা স্বীকার করতেই হবে, শেখ হাসিনার উদারতায় খালেদা জিয়া বাসায় থেকে চিকিৎসা নিতে পারছেন।
এরপর ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন মহিলা আওয়ামী লীগ ও যুব মহিলা লীগের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি , সাধারণ সম্পাদক জাহানারা বেগম, যুব মহিলা লীগের সভাপতি ডেইজি সারোয়ার ও সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলি।সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধারে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
বৃহস্পতিবার ( ১৪ মার্চ) বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময়ের সময় এক প্রশ্নের উত্তরে কাদের এ কথা জানান।
সোমালিয়ায় বাংলাদেশি জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধারে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানান সেতুমন্ত্রী। তিনি বলেন, জিম্মিদের উদ্ধারে সরকার খুবই সক্রিয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় খুবই তৎপর, যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে। যারা জিম্মি আছে আমাদের ২৬ জন, ২৬ জনের ইন্সুরেন্সও আছে। তাদেরকে নিরাপদে রাখা ফিরিয়ে আনার জন্য সরকার সার্বিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দুর্ভিক্ষ পীড়িত সোমালিয়ায় আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বলতে খুবই নাজুক। সেখানে কিছুদিন আগে এক সমীক্ষা দেখা যায় প্রতি মিনিটে দুর্ভিক্ষে একজন করে মানুষ মারা যায়। সেই দেশ সন্ত্রাস কবলিত, দুর্ভিক্ষ থেকেও অনেকেই অনেকেই তারা, জলদস্যুরা এ বিপথগামী হয়। এখানে মুক্তিপণ আদায় মূল লক্ষ্য। এখন সোমালিয়ার মোগাদিসুর দিকে জাহাজ যাচ্ছে। উপকূলে গিয়ে মঙ্গল করে হয়তো তারা কোনো মুক্তিপণ দাবি করতে পারে এমন শোনা যাচ্ছে। আমাদের পক্ষ থেকে যোগাযোগের কোন ঘাটতি নেই।
এ সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইস্যুতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব সংক্রান্ত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, ড. ইউনূস একজন ব্যক্তি। জানতে চাই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কে? তিনি বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলাদেশের আইন আদালত আছে। যা সবার জন্য সমান। এখানে শ্রমিকেরা পাওনা না পাওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আইন আদালত সব দেশের নিজস্ব ব্যাপার।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার দাবি প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, দাবিতো করতেই পারে। দাবির যৌক্তিকতা কতটুকু সেটাও তো আমাদের ভেবে দেখতে হবে। সরকার এখানে উদাসীন নয়। এ বিএনপি এখন বেগম জিয়াকে নিয়ে বড় বড় কথা বলে, সরকারের সমালোচনা করে। কিন্তু বছরের পর বছর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মামলা নিয়ে আদালতে তারা আইনি লড়াই করেনি। শুধু বিচারকে প্রলম্বিত করেছে। অসুস্থ হলে হাসপাতালে যেতে হবে। আজকে এটা স্বীকার করতেই হবে, শেখ হাসিনার উদারতায় খালেদা জিয়া বাসায় থেকে চিকিৎসা নিতে পারছেন।
এরপর ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন মহিলা আওয়ামী লীগ ও যুব মহিলা লীগের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি , সাধারণ সম্পাদক জাহানারা বেগম, যুব মহিলা লীগের সভাপতি ডেইজি সারোয়ার ও সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলি।