ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২১ই নভেম্বর ২০২৪ , বাংলা - 

উদ্বোধন হলো নির্বাচন কমিশনের অ্যাপ

স্টাফ রিপোর্টার ।।ঢাকাপ্রেস২৪.কম

2023-11-12, 12.00 AM
উদ্বোধন হলো নির্বাচন কমিশনের অ্যাপ

অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা ও নির্বাচন ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত দুটি অ্যাপ উদ্বোধন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। অ্যাপ দুটি হলো- অনলাইন নমিনেশন সাবমিশন সিস্টেম (ওএনএসএস) ও স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট বিডি। রবিবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে অ্যাপ দুটি উদ্বোধন করা হয়।এ সময় নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান বলেন, এই অ্যাপসের মাধ্যমে অনলাইনে মনোনয়ন জমা দেওয়া যাবে। বেশ কয়েকটি উপনির্বাচনে এবং স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়ন জমা ট্রায়ালে ছিল। পাশাপাশি ‘স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট’ এর ফলে কার ভোটার নম্বর কত, কোন কেন্দ্রে ভোট দিতে হবে- এগুলোর আর দরকার হবে না। এই ‘স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট’ এ জন্ম তারিখ ও মোবাইল নম্বর দিয়েই রেজিস্ট্রেশন করা যাবে।তিনি বলেন, এই অ্যাপে বেসরকারিভাবে নির্বাচিতদের নাম জানা যাবে। এই অ্যাপে প্রার্থী, সমর্থক ও ভোটাররা আগেভাগেই জানতে পারবেন। অ্যাপে সঙ্গে সঙ্গেই সব আসনের জয়ী এবং ভোট পড়ার শতাংশের হার জানা যাবে। এর ফলে নির্বাচন কমিশন অধিকতর স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতার মুখোমুখি হবে।

আনিছুর রহমান বলেন, নির্বাচনে প্রার্থীর তথ্য নিয়ে অপপ্রচার হয়। তবে ভবিষ্যতে কোনো ভোটার যখন প্রার্থী সম্পর্কে জানতে চাইবে তখন কিন্তু তারা ‘স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট’ অ্যাপে সব দেখতে পারবেন। এই অ্যাপে প্রার্থীর সব তথ্য-প্রমাণ থাকবে। অর্থাৎ, অপপ্রচারগুলো যাচাই করে নেয়া যাবে। সেই সঙ্গে নির্বাচনে ভোটের বিষয় নিয়ে মানুষের মাঝে যদি কোনো দ্বন্দ্ব থাকে, সেটাও দূর হবে।

এ সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর, ও ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম উপস্থিত ছিলেন।অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা ও নির্বাচন ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত দুটি অ্যাপ উদ্বোধন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। অ্যাপ দুটি হলো- অনলাইন নমিনেশন সাবমিশন সিস্টেম (ওএনএসএস) ও স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট বিডি। রবিবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে অ্যাপ দুটি উদ্বোধন করা হয়।

এ সময় নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান বলেন, এই অ্যাপসের মাধ্যমে অনলাইনে মনোনয়ন জমা দেওয়া যাবে। বেশ কয়েকটি উপনির্বাচনে এবং স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়ন জমা ট্রায়ালে ছিল। পাশাপাশি ‘স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট’ এর ফলে কার ভোটার নম্বর কত, কোন কেন্দ্রে ভোট দিতে হবে- এগুলোর আর দরকার হবে না। এই ‘স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট’ এ জন্ম তারিখ ও মোবাইল নম্বর দিয়েই রেজিস্ট্রেশন করা যাবে।

তিনি বলেন, এই অ্যাপে বেসরকারিভাবে নির্বাচিতদের নাম জানা যাবে। এই অ্যাপে প্রার্থী, সমর্থক ও ভোটাররা আগেভাগেই জানতে পারবেন। অ্যাপে সঙ্গে সঙ্গেই সব আসনের জয়ী এবং ভোট পড়ার শতাংশের হার জানা যাবে। এর ফলে নির্বাচন কমিশন অধিকতর স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতার মুখোমুখি হবে।

আনিছুর রহমান বলেন, নির্বাচনে প্রার্থীর তথ্য নিয়ে অপপ্রচার হয়। তবে ভবিষ্যতে কোনো ভোটার যখন প্রার্থী সম্পর্কে জানতে চাইবে তখন কিন্তু তারা ‘স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট’ অ্যাপে সব দেখতে পারবেন। এই অ্যাপে প্রার্থীর সব তথ্য-প্রমাণ থাকবে। অর্থাৎ, অপপ্রচারগুলো যাচাই করে নেয়া যাবে। সেই সঙ্গে নির্বাচনে ভোটের বিষয় নিয়ে মানুষের মাঝে যদি কোনো দ্বন্দ্ব থাকে, সেটাও দূর হবে।এ সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর, ও ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম উপস্থিত ছিলেন।