বাংলাদেশের উন্নয়ন অব্যাহত থাকার জন্য ইমামদের কাছে দোয়া চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার (৩০ অক্টোবর) বেলা ১১টায় নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে জাতীয় ইমাম সম্মেলন-২০২৩ এ উপস্থিত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি সৌদি আরবের মসজিদ-ই-নববীর ইমাম শায়খ ড. আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহমান আল বুয়াইজান।ইমাম সম্মেলনে পৌঁছে প্রথমে নির্দিষ্ট স্থানে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী মসজিদ-ই-নববীর ইমামকে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। তিনি বলেন, আমাদের মূল অনুষ্ঠান একটু পরে শুরু হবে। আপনাদের দেখার সুবিধার্ধে তাকে আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম।এসময় বাংলাদেশের উন্নয়ন অব্যাহত থাকার জন্য ইমামদের কাছে দোয়া চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে এতে অংশ নেন স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী, জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি রুহুল আমিন, ধর্ম সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার, মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, সংসদ সদস্য ও সরকারের পদস্থ কর্মকর্তাসহ সারাদেশ থেকে প্রায় এক লাখ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইমাম এ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন।
এদিন জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ ইমাম ও বিশ্বজয়ী হাফেজদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করবেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি ষষ্ঠ পর্যায়ে ৫০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধন ঘোষণা করা হবে। জানা গেছে, দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলার পাশাপাশি সব পৌরসভায় ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও মডেল মসজিদ নির্মাণে ২০১৭ সালে ৯,৪৩৫ কোটি টাকার একটি প্রকল্প গ্রহণ করে সরকার। এ প্রকল্পের অধীনে সারাদেশে ৫৬৪টি মডেল মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়।এখন পর্যন্ত দেশব্যাপী বিভিন্ন পর্যায়ে ২৫০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টার উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। আজ নতুন আরও ৫০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উদ্বোধনের মাধ্যমে এ সংখ্যা দাঁড়াবে তিনশটিতে।বাংলাদেশের উন্নয়ন অব্যাহত থাকার জন্য ইমামদের কাছে দোয়া চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার (৩০ অক্টোবর) বেলা ১১টায় নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে জাতীয় ইমাম সম্মেলন-২০২৩ এ উপস্থিত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি সৌদি আরবের মসজিদ-ই-নববীর ইমাম শায়খ ড. আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহমান আল বুয়াইজান।ইমাম সম্মেলনে পৌঁছে প্রথমে নির্দিষ্ট স্থানে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী মসজিদ-ই-নববীর ইমামকে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। তিনি বলেন, আমাদের মূল অনুষ্ঠান একটু পরে শুরু হবে। আপনাদের দেখার সুবিধার্ধে তাকে আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম।এসময় বাংলাদেশের উন্নয়ন অব্যাহত থাকার জন্য ইমামদের কাছে দোয়া চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে এতে অংশ নেন স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী, জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি রুহুল আমিন, ধর্ম সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার, মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, সংসদ সদস্য ও সরকারের পদস্থ কর্মকর্তাসহ সারাদেশ থেকে প্রায় এক লাখ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইমাম এ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন।
এদিন জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ ইমাম ও বিশ্বজয়ী হাফেজদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করবেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি ষষ্ঠ পর্যায়ে ৫০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধন ঘোষণা করা হবে। জানা গেছে, দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলার পাশাপাশি সব পৌরসভায় ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও মডেল মসজিদ নির্মাণে ২০১৭ সালে ৯,৪৩৫ কোটি টাকার একটি প্রকল্প গ্রহণ করে সরকার। এ প্রকল্পের অধীনে সারাদেশে ৫৬৪টি মডেল মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়।এখন পর্যন্ত দেশব্যাপী বিভিন্ন পর্যায়ে ২৫০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টার উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। আজ নতুন আরও ৫০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উদ্বোধনের মাধ্যমে এ সংখ্যা দাঁড়াবে তিনশটিতে।