প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন,আপনার পতনের ঘন্টা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জায়গা থেকে বাঁচছে।মানুষ হৃদয়ের মধ্যে আপনার পতনের সাইরেন শুনতে পাচ্ছে। তিনি বলেন,'এই প্রচন্ড বৃষ্টির মধ্যেও স্বেচ্ছাসেবক দল,যুবদল,মহিলা দল,ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা কোথাও আশ্রয় নেইনি,শেখ হাসিনা এদেরকে আটকাতে পারিনি। আপনাদের যে সাহস যে মনোবল রয়েছে এই কারণে শেখ হাসিনা আর বেশিদিন ফ্যাসিবাদ চালাতে পারবে না। গতকাল রবিবার নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং বিদেশে তার উন্নত চিকিৎসার দাবিতে এই প্রতিবাদ সমাবেশটির আয়োজন করা হয়।
সরকারের কঠোর সমালোচনা করে রিজভী বলেন,'রোহিঙ্গাদের সবচেয়ে বেশি সহায়তা দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট।করোনার সময় টিকা দিয়ে সবচেয়ে বেশি সহায়তা করেছে তারা।যে কয়টা দেশ বাংলাদেশকে সহায়তা করেছে তার এক নাম্বারে রয়েছে এই মার্কিন যুক্তরাষ্ট।সেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট যখন সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলে বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে কথা বলে তখন শেখ হাসিনার ঘুম হারাম হয়ে যায়। বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন,আওয়ামী লীগের কিছু বুদ্ধিজীবীরা বলে বিদেশীরা দেশের মানবাধিকার নিয়ে কথা বলতে পারেন কিন্তু রাজনৈতিক চাপ দেওয়া যাবে না।আমি তাদের উদ্দেশে বলতে চাই রাজনৈতিক সমস্যাই তো বড় সমস্যা।যে সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন দেয় না,গুম খুন করে রাতে নির্বাচন করে তার বিরুদ্ধে কি কথা বলা যাবে না? গতকাল যুক্তরাষ্ট্রে দেয়া প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী বলেন,'এতদিন আপনি বলেছেন আমার কোন টাকা পয়সা নেই। এখন প্রধানমন্ত্রী আপনি বলছেন আমেরিকায় জয়ের সম্পদ আছে,ঘরবাড়ি আছে। কত টাকা পয়সা আছে? এটা কিন্তু বলেনি। এটা জনগণ জানতে চায়। এতদিন পর আপনার মুখ থেকে কথা বের হলো। আপনার কত টাকা আছে এটা মানুষ জানতে চায়। মানুষ খেতে পারে না। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য কিনতে পারেনা,একটা ডিম কিনতে পারে না।বাজারে গেলে মানুষের চোখ দিয়ে পানি পড়ে। আর আপনি আপনার নিজের লোক ১৬৭ জনকে বিমানে করে নিয়ে গেছেন। সুতরাং জনগণের টাকা দেশের টাকা আপনি অবৈধভাবে ব্যবহার করছেন। এর বিচার কিন্তু একদিন হবে। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন,'আপনি দেশনেত্রীকে বন্দী করবেন। তাকে সুচিকিৎসা করতে দেবেন না। নেতাকর্মীদেরকে বন্দী করবেন এটা আর হতে দেওয়া হবে না।এখন আপনার পতনের ঘন্টা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জায়গা থেকে বাঁচছে। আপনার পতনের সাইরেন মানুষের হৃদয়ে বাচছে। এসময় রিজভী কারাবন্দী বিএনপি নেতা রফিকুল আলম মজনু এবং রাজশাহী জেলা বিএনপির সভাপতি আবু সাঈদ চাঁদকে কারগারে হয়রানিমূলক মামলায় নিপিড়ন নির্যাতন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন। সমাবেশে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে এবং উত্তর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম এবং দক্ষিণ-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লিটন মাহমুদের সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর,স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস,ডঃ আব্দুল মঈন খান,ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু শামসুজ্জামান দুদু প্রমুখ বক্তব্য দেন।
সরকারের কঠোর সমালোচনা করে রিজভী বলেন,'রোহিঙ্গাদের সবচেয়ে বেশি সহায়তা দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট।করোনার সময় টিকা দিয়ে সবচেয়ে বেশি সহায়তা করেছে তারা।যে কয়টা দেশ বাংলাদেশকে সহায়তা করেছে তার এক নাম্বারে রয়েছে এই মার্কিন যুক্তরাষ্ট।সেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট যখন সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলে বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে কথা বলে তখন শেখ হাসিনার ঘুম হারাম হয়ে যায়। বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন,আওয়ামী লীগের কিছু বুদ্ধিজীবীরা বলে বিদেশীরা দেশের মানবাধিকার নিয়ে কথা বলতে পারেন কিন্তু রাজনৈতিক চাপ দেওয়া যাবে না।আমি তাদের উদ্দেশে বলতে চাই রাজনৈতিক সমস্যাই তো বড় সমস্যা।যে সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন দেয় না,গুম খুন করে রাতে নির্বাচন করে তার বিরুদ্ধে কি কথা বলা যাবে না? গতকাল যুক্তরাষ্ট্রে দেয়া প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী বলেন,'এতদিন আপনি বলেছেন আমার কোন টাকা পয়সা নেই। এখন প্রধানমন্ত্রী আপনি বলছেন আমেরিকায় জয়ের সম্পদ আছে,ঘরবাড়ি আছে। কত টাকা পয়সা আছে? এটা কিন্তু বলেনি। এটা জনগণ জানতে চায়। এতদিন পর আপনার মুখ থেকে কথা বের হলো। আপনার কত টাকা আছে এটা মানুষ জানতে চায়। মানুষ খেতে পারে না। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য কিনতে পারেনা,একটা ডিম কিনতে পারে না।বাজারে গেলে মানুষের চোখ দিয়ে পানি পড়ে। আর আপনি আপনার নিজের লোক ১৬৭ জনকে বিমানে করে নিয়ে গেছেন। সুতরাং জনগণের টাকা দেশের টাকা আপনি অবৈধভাবে ব্যবহার করছেন। এর বিচার কিন্তু একদিন হবে। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন,'আপনি দেশনেত্রীকে বন্দী করবেন। তাকে সুচিকিৎসা করতে দেবেন না। নেতাকর্মীদেরকে বন্দী করবেন এটা আর হতে দেওয়া হবে না।এখন আপনার পতনের ঘন্টা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জায়গা থেকে বাঁচছে। আপনার পতনের সাইরেন মানুষের হৃদয়ে বাচছে। এসময় রিজভী কারাবন্দী বিএনপি নেতা রফিকুল আলম মজনু এবং রাজশাহী জেলা বিএনপির সভাপতি আবু সাঈদ চাঁদকে কারগারে হয়রানিমূলক মামলায় নিপিড়ন নির্যাতন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন। সমাবেশে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে এবং উত্তর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম এবং দক্ষিণ-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লিটন মাহমুদের সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর,স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস,ডঃ আব্দুল মঈন খান,ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু শামসুজ্জামান দুদু প্রমুখ বক্তব্য দেন।