সরকার আবারও একতরফা নির্বাচনের পাঁয়তারা করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘সরকার সব কিছু চুরি করছে। জনগণের ভোটাধিকার চুরি করে ২০২৪ সালে আবারও একতরফা নির্বাচনের পাঁয়তারা করছে। গতকাল রবিবার তারুণ্যের রোডমার্চ কর্মসূচির দ্বিতীয় দিন বগুড়া চারমাথা এলাকায় সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। দ্বিতীয় দিন বগুড়া থেকে সান্তাহার ও নওগাঁ হয়ে রাজশাহীর মোট ১৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত রোডমার্চ করবে বিএনপির তিন সহযোগী সংগঠন যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল। বিএনপি মহাসচিব অভিযোগ করে বলেন, বেগম খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে রেখে মারতে চায় সরকার। বিরোধী নেতাকর্মীদের মামলা, গ্রেফতার আর সাজা দিয়ে বিরোধী মাঠ শূন্য করার চক্রান্ত করছে। কিন্তু এবার আর তা হতে দেওয়া হবে না’। সব মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে, সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে'।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেশের জনপ্রিয় নেত্রী যিনি গণতন্ত্রের জন্য সারাটা জীবন সংগ্রাম করছেন সেই নেত্রীকে আজকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে কারাবন্দি করে তাকে হাসপাতালে আজকে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়তে হচ্ছে। তার চিকিতসার কোনো ব্যবস্থা করছে না। ডাক্তাররা বলেছেন যে, তাকে বাঁচতে হলে তার লিভার ট্রান্সপারেন্ট করা দরকার এবং সেটা বিদেশ ছাড়া সম্ভব নয়। বার বার বলা হয়েছে সরকারকে। পরিবার থেকে বলা হয়েছে, আমরা বলেছি। কিন্তু তিনি(শেখ হাসিনা) শুনতে রাজি নন। সাঈদী(দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী) সাহেবকে যেভাবে জেলে ঢুকিয়ে হাসপাতালে নিয়ে মেরেছে না। … তাই আমাদের নেত্রীকে আজকে তার উদ্দেশ্য ওটাই।
তিনি বলেন, আজকে পরিস্কার করে বলতে চাই, অবিলম্বে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে তাকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য ব্যবস্থা করেন। তা না হলে সকল দায়-দায়িত্ব আপনাদেরকে নিতে হবে। বিরোধী দল যাতে নির্বাচনে না আসতে পারে সেজন্য আবার নতুন করে নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়ার অভিযোগও করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, আমাদের কথা পরিস্কার, এখন এক দফা এক দাবি… পদত্যাগ করো, সংসদ করো, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করো। আজকে সমগ্র বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো এক হয়েছে। আসুন জনগনকে নিয়ে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই ভয়াবহ দানবীয় সরকারকে তাকে সরিয়ে আমরা সত্যিকার অর্থে জনগনের সরকার প্রতিষ্ঠা করি। আজকের এই সমাবেশ থেকে এই বার্তা বাংলাদেশের জনগনকে দিতে চাই, আসুন জেগে উঠুন, পরাজিত করুন এদেরকে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করুন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এখন চালের দাম কত? ৭০/৮০ টাকা তাই না। কত খাওয়াবে বলছিলো? ১০টাকা। পাইছেন। না। চাল,ডাল, তেল, লবন, আলু প্রত্যেকটা জিনিসের দাম আকাশচুম্বি। মা-বোনেরা তাদের ছেলে-মেয়েদের ডিম দিতে পারে না। দ্রব্যের মূল্য কমানোর ব্যাপারে সরকারের কোনো খেয়াল নাই। বলে দাম তো ফিক্সড করে দিয়েছি। দাম ফিক্সড করলে কি দাম কমানো যায়। চুরি তো করো তোমরা। চুরি করে বিদেশে পাঠায়। আর বলো দাম ফিক্সড করে দিয়েছি। জাতীয়তাবাদী যুব দল-জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের যৌথ উদ্যোগে সকাল সাড়ে ১১টায় বগুড়া থেকে রাজশাহী অভিমুখে এই তারুণ্যে রোড মার্চ শুরু হয়। রোড মার্চটি শান্তাহার, নওগাঁও হয়ে রাজশাহী গিয়ে সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হবে মোটরবাইক, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, ট্রাকের করে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী এই রোড মার্চে অংশ নেয়। জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানীর সভাপতিত্বে ও যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টন, স্বেচ্ছাসেবক সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান ও ছাত্র দলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েলের যৌথ সঞ্চালনায় সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাশেদ ইকবাল খান প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
তিনি বলেন, আজকে পরিস্কার করে বলতে চাই, অবিলম্বে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে তাকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য ব্যবস্থা করেন। তা না হলে সকল দায়-দায়িত্ব আপনাদেরকে নিতে হবে। বিরোধী দল যাতে নির্বাচনে না আসতে পারে সেজন্য আবার নতুন করে নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়ার অভিযোগও করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, আমাদের কথা পরিস্কার, এখন এক দফা এক দাবি… পদত্যাগ করো, সংসদ করো, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করো। আজকে সমগ্র বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো এক হয়েছে। আসুন জনগনকে নিয়ে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই ভয়াবহ দানবীয় সরকারকে তাকে সরিয়ে আমরা সত্যিকার অর্থে জনগনের সরকার প্রতিষ্ঠা করি। আজকের এই সমাবেশ থেকে এই বার্তা বাংলাদেশের জনগনকে দিতে চাই, আসুন জেগে উঠুন, পরাজিত করুন এদেরকে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করুন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এখন চালের দাম কত? ৭০/৮০ টাকা তাই না। কত খাওয়াবে বলছিলো? ১০টাকা। পাইছেন। না। চাল,ডাল, তেল, লবন, আলু প্রত্যেকটা জিনিসের দাম আকাশচুম্বি। মা-বোনেরা তাদের ছেলে-মেয়েদের ডিম দিতে পারে না। দ্রব্যের মূল্য কমানোর ব্যাপারে সরকারের কোনো খেয়াল নাই। বলে দাম তো ফিক্সড করে দিয়েছি। দাম ফিক্সড করলে কি দাম কমানো যায়। চুরি তো করো তোমরা। চুরি করে বিদেশে পাঠায়। আর বলো দাম ফিক্সড করে দিয়েছি। জাতীয়তাবাদী যুব দল-জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের যৌথ উদ্যোগে সকাল সাড়ে ১১টায় বগুড়া থেকে রাজশাহী অভিমুখে এই তারুণ্যে রোড মার্চ শুরু হয়। রোড মার্চটি শান্তাহার, নওগাঁও হয়ে রাজশাহী গিয়ে সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হবে মোটরবাইক, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, ট্রাকের করে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী এই রোড মার্চে অংশ নেয়। জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানীর সভাপতিত্বে ও যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টন, স্বেচ্ছাসেবক সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান ও ছাত্র দলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েলের যৌথ সঞ্চালনায় সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাশেদ ইকবাল খান প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।