ঢাকা, মঙ্গলবার ৩ই ডিসেম্বর ২০২৪ , বাংলা - 

জাল টাকা তৈরিসহ গ্রেফতার -৫

শাকুর খান শুভ, কেরানীগঞ্জ (ঢাকা)প্রতিনিধিঃ

2023-09-03, 12.00 AM
জাল টাকা তৈরিসহ গ্রেফতার -৫
ঢাকার আশুলিয়া ও ময়মনসিংহের ভালুকা এলাকা হতে বিপুল পরিমাণ জাল টাকাসহ জাল নোট তৈরি চক্রের অন্যতম মূলহোতা সাইফুলসহ চক্রের ৫ জনকে জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। এই ঘটনায় জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত সদস্যরা হচ্ছে মোঃ শাহিন খান(২৪),মোঃ রনি মিয়া(৩৫),মোঃ আল আমিন শেখ(২৫) ও মোঃ লাজু আহম্মেদ(২৭)।  ২ সেপ্টেম্বর শনিবার র‍্যাব -১০ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন  কেরানীগঞ্জের রাজেন্দ্রপুর র‍্যাব-১০ এর প্রধান কার্যালয়ে এক প্রেসব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান। 
তিনি আরো জানান,গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে র‍্যাবের একটি অভিযানিকদল ঢাকা জেলার আশুলিয়া ও ময়মিনসিংহের ভালুকা এলাকায় অভিযান চালিয়ে জাল টাকা তৈরির মুলহোতা মোঃ সাইফুল ইসলামসহ তার ওই ৪ সহযোগিকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় গ্রেফতারকৃত আসামিদের নিকট পয়তাল্লিশ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার আটশত) টাকার মূল্যমানের জাল নোট, (যার মধ্যে ১০০০, ৫০০ ও ২০০ টাকা সমমানের জাল নোট রয়েছে), ১টি ল্যাপটপ, ২টি প্রিন্টার, ৬ বোতল স্পীরিট, ৯টি টোনার ও কার্টিজ, ২টি স্টীলের স্কেল, ১টি টিউব গাম, ১টি প্রিন্টার ক্যাবল, ২টি এন্টি কাটার, ১টি কেচিসহ জালনোট তৈরির বিপুল পরিমান সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়।
 
তিনি আরো বলেন,  গ্রেফতারকৃরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন পেইজ ও গ্রুপ থেকে জাল নোট তৈরি ও ব্যবসার প্রতি আকৃষ্ট হয়। চক্রের মূলহোতা গ্রেফতারকৃত সাইফুল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের একটি গ্রুপের মাধ্যমে গ্রেফতারকৃত অপর সদস্যদের সাথে তার পরিচয় হয়। পরবর্তীতে গ্রেফতারকৃত সাইফুল এর নেতৃত্বে কম সময়ে অল্প পুঁজিতে অধিক লাভের আশায় তারা জাল নোটের ব্যবসা করার পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রথমে তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ম্যাসেঞ্জার গ্রুপ খুলে এবং সেখানে তারা জাল নোট তৈরি/ব্যবসার বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য আদান-প্রদান করে। এই ম্যাসেঞ্জার গ্রুপের এ্যাডমিন হিসেবে শাহিন কাজ করত বলে জানা যায়।‍  গ্রেফতারকৃতরা পরষ্পর যোগসাজশে প্রায় এক বছর যাবৎ জাল নোট তৈরি করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় প্রতারণার মাধ্যমে জাল নোট বিক্রি করে অর্থ হাতিয়ে নেয়। গ্রেফতারকৃরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন পেইজ ও গ্রুপ থেকে জাল নোট তৈরি ও ব্যবসার প্রতি আকৃষ্ট হয়। চক্রের মূলহোতা গ্রেফতারকৃত সাইফুল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের একটি গ্রুপের মাধ্যমে গ্রেফতারকৃত অপর সদস্যদের সাথে তার পরিচয় হয়। পরবর্তীতে গ্রেফতারকৃত সাইফুল এর নেতৃত্বে কম সময়ে অল্প পুঁজিতে অধিক লাভের আশায় তারা জাল নোটের ব্যবসা করার পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রথমে তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ম্যাসেঞ্জার গ্রুপ খুলে এবং সেখানে তারা জাল নোট তৈরি/ব্যবসার বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য আদান-প্রদান করে। এই ম্যাসেঞ্জার গ্রুপের এ্যাডমিন হিসেবে শাহিন কাজ করত বলে জানা যায়।