ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২১ই নভেম্বর ২০২৪ , বাংলা - 

শেষ কর্মদিনে কাঁদলেন প্রধান বিচারপতি

স্টাফ রিপোর্টার ।।ঢাকাপ্রেস২৪.কম

2023-08-31, 12.00 AM
শেষ কর্মদিনে কাঁদলেন প্রধান বিচারপতি

দেশের ২৩তম প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী অবসরে যাচ্ছেন ২৫ সেপ্টেম্বর। কিন্তু সে সময় সুপ্রিম কোর্টে অবকাশকালীন ছুটি থাকায় আজ বৃহস্পতিবারই (৩১ আগস্ট) তার বিচারিক জীবনের শেষ কর্মদিবস। এরপর তাকে আর এজলাস কক্ষে দেখা যাবে না। নিয়ম অনুসারে এদিন তাকে আপিল বিভাগের এক নম্বর বিচার কক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি বিদায়ী সংবর্ধনা দেয়। বিদায় বেলায় আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন প্রধান বিচারপতি। এসময় তিনি বাবা-মায়ের স্মৃতিচারণ করেন এবং বিচার বিভাগ ছেড়ে যাওয়ার কথা মনে করে কেঁদে ফেলেন। আপিল বিভাগের এজলাস কক্ষে বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়ার সময় এ আবেগঘন দৃশ্যের অবতারণা হয়। বক্তব্যের একপর্যায়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, এ বিদায় মুহূর্তে আমি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি আমার মরহুম বাবা-মাকে। আমার জন্য এবং আমাদের পরিবারের প্রতিটি সদস্যের জন্য অপরিসীম কষ্ট আর ত্যাগ স্বীকার করে তারা জান্নাতবাসী হয়েছেন। তারা আমার সংগ্রামের পথে সহায়তা করেছেন। এ কথা বলেই প্রধান বিচারপতি আবেগাপ্লুত হয়ে কেঁদে ওঠেন। এক মিনিটের মতো কথা বলতে পারেননি তিনি। এসময় এজলাস কক্ষে উপস্থিত থাকা প্রধান বিচারপতির বড় মেয়ে, নাতি ও ছোট মেয়ের জামাইকেও কাঁদতে দেখা যায়। কিছু সময়ের জন্য এজলাস কক্ষের পুরো পরিবেশ নীরব হয়ে পড়ে। এরপর প্রধান বিচারপতি আবেগঘন কণ্ঠে বলেন, আমি বিচার বিভাগকে বেশি ভালোবেসে ফেলেছিলাম এবং আমি চেষ্টা করেছি স্মৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট উভয় বিভাগের সব বিচারপতি ও আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন। হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর শপথগ্রহণের মাধ্যমে প্রধান বিচারপতি পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। টানা ২০ মাস বিচারিক দায়িত্ব পালন করেন তিনি। তার ৬৭ বছর পূর্ণ হবে ২৫ সেপ্টেম্বর। তাই সংবিধান অনুসারে ওইদিন তিনি অবসরে যাবেন। ২২তম প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন তিনি। ১৯৫৬ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার রমানাথপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পাসের পর আইনে ডিগ্রি অর্জন করে এ পেশায় যোগ দেন তিনি। দেশের ২৩তম প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী অবসরে যাচ্ছেন ২৫ সেপ্টেম্বর। কিন্তু সে সময় সুপ্রিম কোর্টে অবকাশকালীন ছুটি থাকায় আজ বৃহস্পতিবারই (৩১ আগস্ট) তার বিচারিক জীবনের শেষ কর্মদিবস। এরপর তাকে আর এজলাস কক্ষে দেখা যাবে না।

নিয়ম অনুসারে এদিন তাকে আপিল বিভাগের এক নম্বর বিচার কক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি বিদায়ী সংবর্ধনা দেয়। বিদায় বেলায় আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন প্রধান বিচারপতি। এসময় তিনি বাবা-মায়ের স্মৃতিচারণ করেন এবং বিচার বিভাগ ছেড়ে যাওয়ার কথা মনে করে কেঁদে ফেলেন। আপিল বিভাগের এজলাস কক্ষে বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়ার সময় এ আবেগঘন দৃশ্যের অবতারণা হয়। বক্তব্যের একপর্যায়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, এ বিদায় মুহূর্তে আমি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি আমার মরহুম বাবা-মাকে। আমার জন্য এবং আমাদের পরিবারের প্রতিটি সদস্যের জন্য অপরিসীম কষ্ট আর ত্যাগ স্বীকার করে তারা জান্নাতবাসী হয়েছেন। তারা আমার সংগ্রামের পথে সহায়তা করেছেন। এ কথা বলেই প্রধান বিচারপতি আবেগাপ্লুত হয়ে কেঁদে ওঠেন। এক মিনিটের মতো কথা বলতে পারেননি তিনি। এসময় এজলাস কক্ষে উপস্থিত থাকা প্রধান বিচারপতির বড় মেয়ে, নাতি ও ছোট মেয়ের জামাইকেও কাঁদতে দেখা যায়। কিছু সময়ের জন্য এজলাস কক্ষের পুরো পরিবেশ নীরব হয়ে পড়ে। এরপর প্রধান বিচারপতি আবেগঘন কণ্ঠে বলেন, আমি বিচার বিভাগকে বেশি ভালোবেসে ফেলেছিলাম এবং আমি চেষ্টা করেছি স্মৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট উভয় বিভাগের সব বিচারপতি ও আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন। হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর শপথগ্রহণের মাধ্যমে প্রধান বিচারপতি পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। টানা ২০ মাস বিচারিক দায়িত্ব পালন করেন তিনি। তার ৬৭ বছর পূর্ণ হবে ২৫ সেপ্টেম্বর। তাই সংবিধান অনুসারে ওইদিন তিনি অবসরে যাবেন। ২২তম প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন তিনি। ১৯৫৬ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার রমানাথপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পাসের পর আইনে ডিগ্রি অর্জন করে এ পেশায় যোগ দেন তিনি।