আওয়ামী লীগের কথা ও কাজে মিল নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান।বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গোয়েন লুইসের সঙ্গে বৈঠকের পর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের যে বক্তব্য রেখেছেন তার প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করেন।গতকাল গোয়েন লুইসের সঙ্গে বৈঠক শেষে ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, নির্বাচনে বিএনপির মত বড় দল আসুক, সেটাই চাই। কারণ, নির্বাচন যত প্রতিযোগিতামূলক হবে, তত দেশ-বিদেশে গ্রহণযোগ্য হবে। আমরা আমাদের সেই ইচ্ছেটা বৈঠকে বলেছি। আমরাও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন চাই, সেটা দলের পক্ষ থেকে বলেছি।
শুক্রবার (২৫ আগস্টে) জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের ৩১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বেলা ১১টায় সংগঠনের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত ও সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমেদ খানের নেতৃত্বে নেতাকর্মীদের নিয়ে জিয়াউর রহমানের কবরে পুস্পমাল্য অর্পণ শেষে মঈন খান সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, অত্যন্ত চমৎকার। কিন্তু বিষয়টি হচ্ছে- কথা ও কাজে যদি মিল না থাকে, তাহলে সেই কথার কোনো দাম নেই। তাদের কথায় ও কাজে মিল আছে, আওয়ামী লীগ সরকার সেটি প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।
তিনি বলেন, তাদের কথা এবং কাজে মিল থাকুক, তারা গণতন্ত্রকে শ্রদ্ধা করুক, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যে নির্বাচন সে নির্বাচনের মাধ্যমেই কেবলমাত্র ক্ষমতা হস্তান্তর হতে পারে। তারা সেই প্রক্রিয়ায় ফিরে আসুক। এতেই দেশের মঙ্গল হবে।ড. মঈন খান আরও বলেন, ২০১৮ সালে আমরা বিরোধীদল ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলাম। সেখানে কী বলা হয়েছিলো? বলা হয়েছিলো, দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দেখিয়ে দেওয়া হবে। আমরা সে কথায় বিশ্বাস করেছিলাম, নির্বাচনে এসেছিলাম। পরে দেখলাম বিপরীত চিত্র। আমাদের ওপর আক্রমণ শুরু হলো। দিনের ভোট রাতে করা হলো।তিনি বলেন, সেবার ভোট দিয়েছে চারটি বাটন। এরমধ্যে একটি বাটন হচ্ছে ডিসি, একটি এসপি, একটি ইউএনও এবং চতুর্থ বাটনটি হচ্ছে ওসি।এসময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক জয়নাল আবেদীনসহ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।আওয়ামী লীগের কথা ও কাজে মিল নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান।
বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গোয়েন লুইসের সঙ্গে বৈঠকের পর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের যে বক্তব্য রেখেছেন তার প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করেন।গতকাল গোয়েন লুইসের সঙ্গে বৈঠক শেষে ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, নির্বাচনে বিএনপির মত বড় দল আসুক, সেটাই চাই। কারণ, নির্বাচন যত প্রতিযোগিতামূলক হবে, তত দেশ-বিদেশে গ্রহণযোগ্য হবে। আমরা আমাদের সেই ইচ্ছেটা বৈঠকে বলেছি। আমরাও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন চাই, সেটা দলের পক্ষ থেকে বলেছি।
শুক্রবার (২৫ আগস্টে) জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের ৩১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বেলা ১১টায় সংগঠনের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত ও সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমেদ খানের নেতৃত্বে নেতাকর্মীদের নিয়ে জিয়াউর রহমানের কবরে পুস্পমাল্য অর্পণ শেষে মঈন খান সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, অত্যন্ত চমৎকার। কিন্তু বিষয়টি হচ্ছে- কথা ও কাজে যদি মিল না থাকে, তাহলে সেই কথার কোনো দাম নেই। তাদের কথায় ও কাজে মিল আছে, আওয়ামী লীগ সরকার সেটি প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।
তিনি বলেন, তাদের কথা এবং কাজে মিল থাকুক, তারা গণতন্ত্রকে শ্রদ্ধা করুক, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যে নির্বাচন সে নির্বাচনের মাধ্যমেই কেবলমাত্র ক্ষমতা হস্তান্তর হতে পারে। তারা সেই প্রক্রিয়ায় ফিরে আসুক। এতেই দেশের মঙ্গল হবে।ড. মঈন খান আরও বলেন, ২০১৮ সালে আমরা বিরোধীদল ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলাম। সেখানে কী বলা হয়েছিলো? বলা হয়েছিলো, দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দেখিয়ে দেওয়া হবে। আমরা সে কথায় বিশ্বাস করেছিলাম, নির্বাচনে এসেছিলাম। পরে দেখলাম বিপরীত চিত্র। আমাদের ওপর আক্রমণ শুরু হলো। দিনের ভোট রাতে করা হলো।তিনি বলেন, সেবার ভোট দিয়েছে চারটি বাটন। এরমধ্যে একটি বাটন হচ্ছে ডিসি, একটি এসপি, একটি ইউএনও এবং চতুর্থ বাটনটি হচ্ছে ওসি।এসময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক জয়নাল আবেদীনসহ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।