ঢাকা জেলা কেরানীগঞ্জ দক্ষিণ থানাধীন আব্দুল্লাহ পুর মালিভিটা এলাকার ইদ্রিস ফকির বাড়িতে গত ৩০ জুলাই বিবাদী ১) বাবুল মিয়া ২)সহিতুন্নেছা, ৩)কানা শান্ত ৪)একিন সহ অজ্ঞাত নামা ৬/৭ জন মিলে প্রবাসী আসগর আলীর স্ত্রী হেলেনা বেগম কে বেদর মারধর করে স্বর্ণাংকার ও নগদ টাকা নিয়ে যায়।এই ঘটনায় চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-১ এ আমলী আদালতে মামলা দায়ের করেন হেলেনা বেগম। মামলার বিবরনীতে জানা যায়। বিগত ২০/৩/ ২০১৯ সালে বিবাদী বাবুল ও তার স্ত্রী সহিতুন্নেছা তাদের বড় ছেলে শাকিল কে সৌদি আরব পাঠানোর জন্য ৫ লক্ষ টাকা ধার নেন হেলেনা বেগমের কাছ থেকে তিন মাস পর টাকা ফেরত দেওয়ার কথা থাকলেও আজও পাওনা টাকা ফেরত দেননি।হেলেনা বেগম পাওনা টাকা চাইলে দেই দিচ্ছি করে বিবাদী বাবুল ঘুরাঘুরি করেন।
গত ৩০ জুলাই বাদীনী হেলেনা বেগম পাওনাকৃত টাকা চাইলে বিবাদী বাবুল, তার স্ত্রী সহিতুন্নেছা ছেলে কানা শান্ত ও একিন সহ অজ্ঞাত ৬/৭ মিলে বাদীনীর ঘরে জোরপূর্বক ঢুকে চুলের মুঠি ধরে মারধর করে। গলায় থাকা ১ ভরি ওজনের স্বর্নের চেইন, আট আনা ওজনের ,কানের দুল ও চাবী দিয়ে আলমারী থেকে ৫ ভরি ওজনের স্বর্নাংকার ও নগদ ৭৫.০০০ পচাত্তর হাজার টাকা নিয়ে চলে যায়।পরের দিন এগুলো চাইতে গেলে বিবাদীরা বাদীনী তার সন্তানদের প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করে।এ ব্যাপারে কেরানীগঞ্জ দক্ষিন থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা না নিয়ে জিডি নিয়ে বিদায় করে দেন হেলেনা বেগম কে
আজ ৯;ই আগস্ট হেলেনা বেগম বাদী হয়ে বাবুলও তার স্ত্রী সহিতুন্নেছা ও তার দুই ছেলে কানা শান্ত ও একিন সহ অজ্ঞাত ৬/৭ জন কে বিবাদী করে চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিট্রেট মো: মোস্তাফিজুর রহমানের আমলী আদালত-১ এ মামলা দায়ের করেন।আদালত মামলা টি আমলে নিয়ে তদন্তের জন্য পিবিআই কে প্রেরন করে।