শেরপুরে ট্রাফিক আইন যথাযথ মেনে এবং মাথায় হেলমেট পড়ে মোটরসাইকেল চালানো জন্য মোটরসাইকেল চালকদের আরো সচেতনতা বৃদ্ধি করতে ২১ নভেম্বর সোমবার দুপুর ১২টার দিকে শেরপুর জেলা শহরের খোয়ারপাড় ট্রাফিক বক্স সম্মুখে পুলিশ সুপার মো. কামরুজ্জামান বিপিএম হেলমেট পড়া মোটরসাইকেল চালকদের রজনীগন্ধা ফুলের স্টিক ও চকলেট দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
এসময় পুলিশ সুপার কামরুজ্জামান বিপিএম উপস্থিত মোটরসাইকেল চালকদের উদ্দেশ্যে বলেন, বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত সড়ক দুর্ঘটনায় মানুষ মারা যাচ্ছে এবং ট্রাফিক আইন অমান্য করে যানবাহন চালানো রাষ্ট্রীয় অপরাধ। এসব দুঘটনায় মোটরসাইকেল চালকরা সবচেয়ে বেশি মারা যায়। এক্ষেত্রে মোটরসাইকেল চালকদের অবশ্যই হেলমেট মাথায় দিয়ে গাড়ী চালাতে হবে। এতে দুর্ঘটনা কবল থেকে মোটরসাইকেল চালক সুরক্ষা থাকবে এবং সে বেঁচে থাকলে তার পরিবারটি নিরাপদ থাকবে।
হেলমেট ছাড়া মোটরসাইকেল চালানো ট্রাফিক আইনে বড় অপরাধ তাই এসব চালকদের তিনি সচেতন করতেই মাঠে নেমেছেন। এসময় কতিপয় মোটরসাইকেল চালকের মাথায় হেলমেট না থাকায় তাদেরকে জরিমানা না করে সর্তক করেন। এছাড়াও চালক ও আরোহীদের হেলমেট পড়া এবং ট্রাফিক আইন মেনে চলার নির্দেশনা দেন।
এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ হান্নান মিয়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) মো. সোহেল মাহমুদ পিপিএম, জেলা গোয়েন্দা শাখা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুশফিকুর রহমান, ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (টিআই) হিরণ মিয়া, টিআই মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, ট্রাফিক পুলিশের কর্মকর্তা ও সদস্যসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
শেরপুরে মোটরসাইকেল চালকদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানালো পুলিশ সুপার
হামিদুর রহমান, শেরপুর সদর উপজেলা প্রতিনিধি ॥ শেরপুরে ট্রাফিক আইন যথাযথ মেনে এবং মাথায় হেলমেট পড়ে মোটরসাইকেল চালানো জন্য মোটরসাইকেল চালকদের আরো সচেতনতা বৃদ্ধি করতে ২১ নভেম্বর সোমবার দুপুর ১২টার দিকে শেরপুর জেলা শহরের খোয়ারপাড় ট্রাফিক বক্স সম্মুখে পুলিশ সুপার মো. কামরুজ্জামান বিপিএম হেলমেট পড়া মোটরসাইকেল চালকদের রজনীগন্ধা ফুলের স্টিক ও চকলেট দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
এসময় পুলিশ সুপার কামরুজ্জামান বিপিএম উপস্থিত মোটরসাইকেল চালকদের উদ্দেশ্যে বলেন, বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত সড়ক দুর্ঘটনায় মানুষ মারা যাচ্ছে এবং ট্রাফিক আইন অমান্য করে যানবাহন চালানো রাষ্ট্রীয় অপরাধ। এসব দুঘটনায় মোটরসাইকেল চালকরা সবচেয়ে বেশি মারা যায়। এক্ষেত্রে মোটরসাইকেল চালকদের অবশ্যই হেলমেট মাথায় দিয়ে গাড়ী চালাতে হবে। এতে দুর্ঘটনা কবল থেকে মোটরসাইকেল চালক সুরক্ষা থাকবে এবং সে বেঁচে থাকলে তার পরিবারটি নিরাপদ থাকবে।
হেলমেট ছাড়া মোটরসাইকেল চালানো ট্রাফিক আইনে বড় অপরাধ তাই এসব চালকদের তিনি সচেতন করতেই মাঠে নেমেছেন। এসময় কতিপয় মোটরসাইকেল চালকের মাথায় হেলমেট না থাকায় তাদেরকে জরিমানা না করে সর্তক করেন। এছাড়াও চালক ও আরোহীদের হেলমেট পড়া এবং ট্রাফিক আইন মেনে চলার নির্দেশনা দেন।
এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ হান্নান মিয়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) মো. সোহেল মাহমুদ পিপিএম, জেলা গোয়েন্দা শাখা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুশফিকুর রহমান, ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (টিআই) হিরণ মিয়া, টিআই মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, ট্রাফিক পুলিশের কর্মকর্তা ও সদস্যসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।