নোয়াখালীতে অতিরিক্ত ভাড়া ও নারীদের হয়রানির প্রতিবাদ করায় সাংবাদিক এমবি আলম (৫০) এর উপর জননী বাস কর্মচারীদের সন্ত্রাসী হামলা, মারধর ও তাকে শারীরীকভাবে লাঞ্চিত করা হয়েছে। এ ঘটনায় নোয়াখালী ট্রাফিক পুলিশ জননী বাসটিকে আটক করেছে।শনিবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে ঘটনাটি ঘটে। এদিকে জেলাস্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা তীব্র নিন্দা ও বাস শ্রমিকের বিচার দাবি করেন।
আহত সাংবাদিক এমবি আলম স্থানীয় সাপ্তাহিক চলতি ধারার সম্পাদক। তিনি জানান, শনিবার দুপুরে চাটখিল বাজার থেকে জননী বাস যোগে স্ব পরিবারে মাইজদী আসার পথে হালিমা দিঘী নামক স্থানে বাসের একজন হেলপার মহিলা যাত্রীদের সাথে খারাপ আচরণ ও অতিরিক্ত ভাড়া নেয়। বিষয়টি তার নজরে আসলে তিনি বাস কর্মচারীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান। এতে বাস কর্মচারীরা ক্ষিপ্ত হয়ে সাংবাদিক এমবি আলমকে মারধর ও শারিরীক ভাবে লাঞ্চিত করে এবং পরবর্তীতে কিশোর গাংদের নিয়ে ফোনে ডেকে এনে দ্বিতীয় দফায় হামলার চেষ্টা চালায়। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে তার স্ত্রী সাংবাদিক পরিচয় দিলে বাস যাত্রীরা এ হামলার প্রতিবাদ করে। বিষয়টি ট্রাফিক পুলিশকে জানালে তারা বাসটি আটক করে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক মোঃ সিরাজুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি নিয়ে বাস মালিকদের লোকজনকে আসতে বলা হয়েছে, অন্যথায় তাকে শাস্তির আওতায় আনা হবে। এ ঘটনায় জেলাস্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা তীব্র নিন্দা ও বাস শ্রমিকের বিচার দাবি করেন।নোয়াখালীতে অতিরিক্ত ভাড়া ও নারীদের হয়রানির প্রতিবাদ করায় সাংবাদিক এমবি আলম (৫০) এর উপর জননী বাস কর্মচারীদের সন্ত্রাসী হামলা, মারধর ও তাকে শারীরীকভাবে লাঞ্চিত করা হয়েছে। এ ঘটনায় নোয়াখালী ট্রাফিক পুলিশ জননী বাসটিকে আটক করেছে।
শনিবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে ঘটনাটি ঘটে। এদিকে জেলাস্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা তীব্র নিন্দা ও বাস শ্রমিকের বিচার দাবি করেন।
আহত সাংবাদিক এমবি আলম স্থানীয় সাপ্তাহিক চলতি ধারার সম্পাদক। তিনি জানান, শনিবার দুপুরে চাটখিল বাজার থেকে জননী বাস যোগে স্ব পরিবারে মাইজদী আসার পথে হালিমা দিঘী নামক স্থানে বাসের একজন হেলপার মহিলা যাত্রীদের সাথে খারাপ আচরণ ও অতিরিক্ত ভাড়া নেয়। বিষয়টি তার নজরে আসলে তিনি বাস কর্মচারীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান। এতে বাস কর্মচারীরা ক্ষিপ্ত হয়ে সাংবাদিক এমবি আলমকে মারধর ও শারিরীক ভাবে লাঞ্চিত করে এবং পরবর্তীতে কিশোর গাংদের নিয়ে ফোনে ডেকে এনে দ্বিতীয় দফায় হামলার চেষ্টা চালায়। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে তার স্ত্রী সাংবাদিক পরিচয় দিলে বাস যাত্রীরা এ হামলার প্রতিবাদ করে। বিষয়টি ট্রাফিক পুলিশকে জানালে তারা বাসটি আটক করেএ ব্যাপারে জানতে চাইলে ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক মোঃ সিরাজুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি নিয়ে বাস মালিকদের লোকজনকে আসতে বলা হয়েছে, অন্যথায় তাকে শাস্তির আওতায় আনা হবে। এ ঘটনায় জেলাস্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা তীব্র নিন্দা ও বাস শ্রমিকের বিচার দাবি করেন।