নিহত শাকিল (২৫) উপজেলার ৯নং মিরওয়ারিশপুর ইউনিয়নের ৭নম্বর ওয়ার্ডের লালপুর এলাকার আব্দুল করিম হাজী বাড়ির বাবুল হোসেনের ছেলে।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো.শহীদুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, গত শনিবার পারিবারিক কলহের জের ধরে শাকিলকে পরিবারের সদস্যরা একত্রিত হত্যা করে। এরপর বসতঘর সংলগ্ন পুকুর পাড়ে নিহতের লাশ দাফন ছাড়া মাটিচাপা দিয়ে রাখে। বুধবার বিকেলে ঘটনাটি জানাজানি হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযোগের সত্যতা পায়। তারপর পুলিশ মাটি খুঁড়ে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত শাকিল পরিবারের সদস্যের ওপর প্রায় নানা কারণে অত্যাচার করত। এসব ঘটনার জের ধরে পরিবারে কলহ দেখা দেয়। একপর্যায়ে ওই কলহের জের ধরে পরিবারের সদস্যরা তাকে হত্যা করে লাশ মাটিচাপা দিয়ে রাখে।
এসপি আরও জানায়, বৃহস্পতিবার সকালে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। এ বিষয়ে থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। কান্ডের ঘটনায় গ্রেফতারকৃতরা হলো, নিহতের ছোট ভাই এমাম হোসেন, বাবা বাবুল হোসেন ও মা ফাতেমা বেগম।
বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার ৯নং মিরওয়ারিশপুর ইউনিয়নের ৭নম্বর ওয়ার্ডের লালপুর এলাকার আব্দুল করিম হাজী বাড়ির পুকুর পাড় থেকে পুলিশ এ লাশ উদ্ধার করে। এর আগে, গত শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টার দিকে পরিবারের সদস্যরা একত্রিত হয়ে শাকিলকে হত্যা করে লাশ বসতঘর সংলগ্ন পুকুর পাড়ে মাটিচাপা দিয়ে রাখে। নিহত শাকিল (২৫) উপজেলার ৯নং মিরওয়ারিশপুর ইউনিয়নের ৭নম্বর ওয়ার্ডের লালপুর এলাকার আব্দুল করিম হাজী বাড়ির বাবুল হোসেনের ছেলে।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো.শহীদুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, গত শনিবার পারিবারিক কলহের জের ধরে শাকিলকে পরিবারের সদস্যরা একত্রিত হত্যা করে। এরপর বসতঘর সংলগ্ন পুকুর পাড়ে নিহতের লাশ দাফন ছাড়া মাটিচাপা দিয়ে রাখে। বুধবার বিকেলে ঘটনাটি জানাজানি হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযোগের সত্যতা পায়। তারপর পুলিশ মাটি খুঁড়ে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত শাকিল পরিবারের সদস্যের ওপর প্রায় নানা কারণে অত্যাচার করত। এসব ঘটনার জের ধরে পরিবারে কলহ দেখা দেয়। একপর্যায়ে ওই কলহের জের ধরে পরিবারের সদস্যরা তাকে হত্যা করে লাশ মাটিচাপা দিয়ে রাখে। এসপি আরও জানায়, বৃহস্পতিবার সকালে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। এ বিষয়ে থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।