নিজেদের মূল্যবান জিনিস চোরদের থেকে লুকিয়ে রাখতে সব রকম চেষ্টাই করে থাকি আমরা। আর সমস্ত চেষ্টার একটিই লক্ষ্য, কোনও ভাবেই যেন সে সব জিনিস চোরদের নজরে পড়ে না যায়। বিছানার গদির তলায়, আলমারির গুপ্ত লকারে লুকিয়ে রাখা হয় সেগুলি। অনেকে আবার বাড়িতে সে সব রাখতে ভরসা পান না। ব্যাঙ্কের লকারে রেখে আসেন।
এই চোর-ভীতি থেকেই এ বার নিস্তার দেওয়ার ‘ওষুধ’ বার করে ফেলেছেন ব্রায়ান স্লোয়ান নামে এক ব্যক্তি। তিনি এমন একটি ‘সেক্স টয়’ বানিয়েছেন যার ভিতরে মূল্যবান জিনিসপত্র রাখা যাবে।
এই চোর-ভীতি থেকেই এ বার নিস্তার দেওয়ার ‘ওষুধ’ বার করে ফেলেছেন ব্রায়ান স্লোয়ান নামে এক ব্যক্তি। তিনি এমন একটি ‘সেক্স টয়’ বানিয়েছেন যার ভিতরে মূল্যবান জিনিসপত্র রাখা যাবে।
ব্রায়ান প্রকৃতপক্ষে আইন নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। ২০০৫ সালে স্নাতক হন তিনি। কিন্তু পরবর্তীকালে আইন নিয়ে এগনোর বদলে তিনি নিজের ব্যবসা শুরু করেন। তাঁর সংস্থা ‘সেক্স টয়’ বানায়। বছরে অন্তত ৬০ লক্ষ ডলার উপার্জন তাঁর সংস্থার।
ব্রায়ান প্রকৃতপক্ষে আইন নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। ২০০৫ সালে স্নাতক হন তিনি। কিন্তু পরবর্তীকালে আইন নিয়ে এগনোর বদলে তিনি নিজের ব্যবসা শুরু করেন। তাঁর সংস্থা ‘সেক্স টয়’ বানায়। বছরে অন্তত ৬০ লক্ষ ডলার উপার্জন তাঁর সংস্থার।
একটি ‘সেক্স টয়’ বানাতে গিয়ে চোর থেকে মূল্যবান জিনিস রক্ষা করার অভিনব উপায় আসে তাঁর মাথায়। ‘অটোব্লো ডেকয় সেফ’ নামে বেশ বড় আকারের ‘সেক্স টয়’ বানিয়েছেন তিনি।
একটি ‘সেক্স টয়’ বানাতে গিয়ে চোর থেকে মূল্যবান জিনিস রক্ষা করার অভিনব উপায় আসে তাঁর মাথায়। ‘অটোব্লো ডেকয় সেফ’ নামে বেশ বড় আকারের ‘সেক্স টয়’ বানিয়েছেন তিনি।
এই বস্তুটির ভিতর সব রকমের মূল্যবান জিনিস রেখে দরজা বন্ধ করে দেওয়া যায়। দরজা স্বচ্ছ হওয়ায় ভিতরে কী কী রয়েছে তা সবই দেখতে পাবে চোর। কিন্তু কারও ব্যবহৃত ‘সেক্স টয়’-এ হাত দিতে কে-ই বা চায়। তাঁর মতে, চোরও চাইবে না।
এই বস্তুটির ভিতর সব রকমের মূল্যবান জিনিস রেখে দরজা বন্ধ করে দেওয়া যায়। দরজা স্বচ্ছ হওয়ায় ভিতরে কী কী রয়েছে তা সবই দেখতে পাবে চোর। কিন্তু কারও ব্যবহৃত ‘সেক্স টয়’-এ হাত দিতে কে-ই বা চায়। তাঁর মতে, চোরও চাইবে না।
ব্রায়ানের মাথায় এমন উপায় আসার পিছনে একটি গল্প রয়েছে। ব্রায়ান যত বারই তাঁর সংস্থার বানানো ‘সেক্স টয়’ নিজের বন্ধুমহলে বা পরিবারে দেখাতে চেয়েছেন, তত বারই একটি প্রশ্নের সম্মুখীন তাঁকে হতে হয়েছে।
ব্রায়ানের মাথায় এমন উপায় আসার পিছনে একটি গল্প রয়েছে। ব্রায়ান যত বারই তাঁর সংস্থার বানানো ‘সেক্স টয়’ নিজের বন্ধুমহলে বা পরিবারে দেখাতে চেয়েছেন, তত বারই একটি প্রশ্নের সম্মুখীন তাঁকে হতে হয়েছে।
‘সেক্স টয়’ হাতে নেওয়ার আগে ব্রায়ানের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন উড়ে এসেছে, ‘এটা তুমি ব্যবহার করোনি তো?’ ‘সেক্স টয়’ ছোঁয়ার আগে মনের এই দ্বিধাই ব্রায়ানের রক্ষাকবচ।
‘সেক্স টয়’ হাতে নেওয়ার আগে ব্রায়ানের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন উড়ে এসেছে, ‘এটা তুমি ব্যবহার করোনি তো?’ ‘সেক্স টয়’ ছোঁয়ার আগে মনের এই দ্বিধাই ব্রায়ানের রক্ষাকবচ।
ব্রায়ানের মতে, ‘সেক্স টয়’ দেখে প্রতিটি মানুষের মনে যদি এই প্রশ্ন আসে, তা হলে চোরেদের মনেও একই দ্বিধা তৈরি হবে। সেটি ছুঁয়ে দেখতে চাইবে না তারাও।
ব্রায়ানের মতে, ‘সেক্স টয়’ দেখে প্রতিটি মানুষের মনে যদি এই প্রশ্ন আসে, তা হলে চোরেদের মনেও একই দ্বিধা তৈরি হবে। সেটি ছুঁয়ে দেখতে চাইবে না তারাও।
এটিকে অন্যান্য ‘সেক্স টয়’-এর সঙ্গে রেখে দিলে আরও নিশ্চিন্ত হতে পারেন পরিবারের লোকেরা। চোর একেবারেই সে দিকে যাবে না, মত তাঁর।
এটিকে অন্যান্য ‘সেক্স টয়’-এর সঙ্গে রেখে দিলে আরও নিশ্চিন্ত হতে পারেন পরিবারের লোকেরা। চোর একেবারেই সে দিকে যাবে না, মত তাঁর।
এ ভাবে আদৌ চোরদের হাত থেকে টাকা-গয়না রক্ষা করা যাবে কি না, ক্রেতারা এই বস্তুটি কিনতে কতটা আগ্রহী হবেন, তা সময়ই বলবে। তবে সেক্স টয়-কে হাতিয়ার করার ব্রায়ানের এই পরিকল্পনা সত্যিই অভিনব।
এ ভাবে আদৌ চোরদের হাত থেকে টাকা-গয়না রক্ষা করা যাবে কি না, ক্রেতারা এই বস্তুটি কিনতে কতটা আগ্রহী হবেন, তা সময়ই বলবে। তবে সেক্স টয়-কে হাতিয়ার করার ব্রায়ানের এই পরিকল্পনা সত্যিই অভিনব।