পশ্চিমবঙ্গে ২০১৬ সালে শাসকও বিরোধী দলে সির্বমোট ৫৬ জন মুসলিম বিধায়ক ছিল। ২০২১ সালের নির্বাচনে মুসলিম বিধায়ক কমেছে ১২ জন। বর্তমানে ৪৪ জন বিধায়ক মুসলিম নির্বাচিত হয়েছে। মুসলিমদের সংখ্যা কমেছে পুর্বের চেয়ে।
১. আমডাঙ্গা আসন থেকে রফিকুর রহমান
২. বাদুরিয়া আসন থেকে আবদুর রহিম কাজী
৩. বশিরহাট উত্তর থেকে রফিকু ইসলাম মণ্ডল
৪. বেলেডাঙ্গা থেকে হাসানুজ্জামান এসকে
৫. ভাগাবাঙ্গুলা থেকে ইদ্রিস আলী
৬. ভাঙ্গর থেকে নওশাদ সিদ্দিকী (আইএসএফ)
৭. ভারতপুর থেকে হুমায়ুন কবীর
৮. ক্যানিং পূর্ব থেকে শওকত মোল্লা
৯. চাকুলিয়া থেকে আজাদ মিনহাজুল আরফিন
১০. ছাপড়া থেকে রুকবানুর রহমান
১১. চোপড়া থেকে হামিদুর রহমান
১২. দেবরা থেকে হুমায়ূন কবীর
১৩. ডেগাঙ্গা থেকে রহিমা মণ্ডল
১৪. দুমকল থেকে জাফিকুল ইসলাম
১৫. ফারাকা থেকে মনিরুল ইসলাম
১৬. গোয়ালপোখার থেকে মো. গোলাম রাব্বানী
১৭. হারিহারপাড়া থেকে নিয়ামত শেখ
১৮. হরিশচন্দ্রপুর থেকে তাজমুল হোসাইন
১৯. হাওড়া থেকে ইসলাম এসকে নূরুল (হাজী)
২০. ইসলামপুর থেকে আবদুল করিম চৌধুরী
২১. ইতাহার থেকে মোশাররফ হোসেন
২২. জালাঙ্গি থেকে আবদুর রাজ্জাক
২৩. কালিগঞ্জ থেকে নাসির উদ্দিন আহমেদ
২৪. কসবা থেকে আহমেদ জাভেদ খান
২৫. কেতুগ্রাম থেকে শেখ শাহনেওয়াজ
২৬. কলকাতা পোর্ট থেকে ফিরহাদ হাকিম
২৭. কুমারগঞ্জ থেকে তুরাফ হোসেন মণ্ডল
২৮. লালগোলা থেকে আলী মোহাম্মদ
২৯. মাগরাহাট পশ্চিম থেকে গিয়াস উদ্দিন মোল্লা
৩০. মালতিপুর থেকে আবদুর রহিম বক্সি
৩১. মেথিয়াবুরুজ থেকে আবদুল খালেক মোল্লা
৩২.মন্তেশ্বর থেকে শাইখুল হাদিস মাওলানা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী
৩৩. মোথাবাড়ি থেকে সাবিনা ইয়াসমিন
৩৪. মুরারাই থেকে ডা. মোশাররফ হোসেন
৩৫. নাকাশিপাড়া থেকে কল্লোল খান
৩৬. নাওদা থেকে শাহীন মোমতাজ খান
৩৭. পানসকোড়া পশ্চিম থেকে ফিরোজা বিবি
৩৮. রঘুনাথগঞ্জ থেকে আখরুজ্জামান
৩৯. রানীনগর থেকে আবদুল সৌমিক হোসাইন
৪০. রেজিনগর থেকে রবিউল আলম
৪১. সোনারপুর উত্তর থেকে ফিরদৌসী বেগম ও
৪২. সুজাপুর থেকে সাবেক বিচারপতি মো. আবদুল গণি (পশ্চিমবঙ্গের এবারের নির্বাচনে সর্বাধিক ভোট পেয়ে) বিজয়ী হয়েছেন। ২০১৬ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের ২৯৪ সদস্য আসনবিশিষ্ট বিধানসভার নির্বাচনে শাসক-বিরোধী মিলিয়ে সর্বসাকল্যে জয় পেয়েছেন ৫৬ জন সংখ্যালঘু মুসলিম প্রার্থী। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের বিজয়ী শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের জয়ী প্রার্থীর সংখ্যা রয়েছে সবচেয়ে বেশি।