করোনা মহামারিতে সারাদেশের অধস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ২০২০ সালের ১১ মে থেকে চলতি মাসের ১০ আগস্ট পর্যন্ত ১ লাখ ৬০ হাজার ৭৬৮ জন জামিন পেয়ে কারাগার থেকে মুক্ত হয়েছেন। একই সময়ে জামিন পেয়েছে ২ হাজার ২৬১ জন শিশু।সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন এ তথ্য জানিয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও হাইকোর্ট বিভাগের স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান জানান, ২০২০ সালের ১১ মে থেকে চলতি বছরের ১০ আগস্ট ভার্চ্যুয়াল পদ্ধতিতে আদালতের কার্যক্রম পরিচালনাকালীন সারাদেশের অধস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ভার্চ্যুয়াল শুনানিতে মোট ৩ লাখ ১৫ হাজার ৫৬৮টি মামলায় জামিন-দরখাস্ত নিষ্পত্তি এবং ১ লাখ ৬০ হাজার ৭৬৮ জন অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিন প্রাপ্ত হয়ে কারাগার থেকে মুক্ত হয়েছেন। এই জামিনপ্রাপ্তদের মধ্যে শিশু আদালতে ভার্চ্যুয়াল শুনানির মাধ্যমে আইনের সংঘাতে আসা মোট জামিনপ্রাপ্ত শিশুর সংখ্যা ২২৬১ ।
তিনি আরও জানান, চলতি বছরের ৩১ জুলাই থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশে অধস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ভার্চ্যুয়াল শুনানিতে মোট ১৫ হাজার ৩৪০টি মামলায় জামিন-দরখাস্ত নিষ্পত্তি এবং ৯ হাজার ৬২২ জন অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিনপ্রাপ্ত হয়ে কারাগার থেকে মুক্ত হয়েছেন। করোনা মহামারিতে সারাদেশের অধস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ২০২০ সালের ১১ মে থেকে চলতি মাসের ১০ আগস্ট পর্যন্ত ১ লাখ ৬০ হাজার ৭৬৮ জন জামিন পেয়ে কারাগার থেকে মুক্ত হয়েছেন। একই সময়ে জামিন পেয়েছে ২ হাজার ২৬১ জন শিশু।
সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন এ তথ্য জানিয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও হাইকোর্ট বিভাগের স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান জানান, ২০২০ সালের ১১ মে থেকে চলতি বছরের ১০ আগস্ট ভার্চ্যুয়াল পদ্ধতিতে আদালতের কার্যক্রম পরিচালনাকালীন সারাদেশের অধস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ভার্চ্যুয়াল শুনানিতে মোট ৩ লাখ ১৫ হাজার ৫৬৮টি মামলায় জামিন-দরখাস্ত নিষ্পত্তি এবং ১ লাখ ৬০ হাজার ৭৬৮ জন অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিন প্রাপ্ত হয়ে কারাগার থেকে মুক্ত হয়েছেন। এই জামিনপ্রাপ্তদের মধ্যে শিশু আদালতে ভার্চ্যুয়াল শুনানির মাধ্যমে আইনের সংঘাতে আসা মোট জামিনপ্রাপ্ত শিশুর সংখ্যা ২২৬১ ।
তিনি আরও জানান, চলতি বছরের ৩১ জুলাই থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশে অধস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ভার্চ্যুয়াল শুনানিতে মোট ১৫ হাজার ৩৪০টি মামলায় জামিন-দরখাস্ত নিষ্পত্তি এবং ৯ হাজার ৬২২ জন অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিনপ্রাপ্ত হয়ে কারাগার থেকে মুক্ত হয়েছেন।