ঢাকাই সিনেমা’র আ’লোচিত চিত্রনায়িকা পরীমনিকে নিয়ে মুখ খুললেন নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। সম্প্রতি বাসা থেকে পরীমনিকে বিদেশি ম’দ ও বিপুল পরিমাণ মা’দকসহ আ’ট’ক করা হয়।এরপর গতকাল পরীমনিকে ৪ দিনের রি’মান্ডের আদেশ দিয়েছেন আ’দালত। পরীমনির গ্রে’ফতার ও রি’মান্ডের ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম একটি ফেসবুকে স্ট্যাস্টাস দেন
তসলিমা নাসরিন। সেখানে তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, পরীমনি কি কারও ইচ্ছের বি’রুদ্ধে শুয়েছে? ধ’র্ষণ করেছে কাউকে, পুরুষরা যেমন দিন রাত ধ’র্ষণ করে মে’য়েদের, সেরকম কোনো ধ’র্ষণ? অ’প’রাধ খুঁজছি। নাকি মে’য়ে হওয়াটাই সবচেয়ে বড় অ’প’রাধ?
স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন, রেবের ব্রিফিং দেখলাম পরীমনিকে নিয়ে। আমি শুধু শুনতে চাইছিলাম কত ভ’য়ঙ্কর অ’প’রাধ করেছে পরীমনি। অ’প’রাধের মধ্যে যা বলা হয়েছে, তা হলো- ১. পিরোজপুর থেকে ঢাকায় এসে স্মৃ’তিমনি ওরফে পরীমনি সিনেমায় রাতারাতি চান্স পেয়ে গেছে। ২. তার বাড়িতে বিদেশি ম’দের বোতল পাওয়া গেছে।
৩. তার বাড়িতে একখানা মিনি বার আছে। ৪. পরীমনি ম’দ্যপান করে, এখন সে ম’দে আসক্ত। ৫. নজরুল ইস’লাম নামের এক প্রযোজক, যে তাকে সাহায্য করেছিল সিনেমায় নামতে, মাঝে মধ্যে পরীমনির বাড়িতে আসে, ম’দ্যপান করে। ৬. ডিজে পার্টি হতো পরীমনির বাড়িতে। ৭. আইসসহ মা’দকদ্রব্য পাওয়া গেছে (এগুলোর চেহারা অবশ্য দেখানো হয়নি)। ৮. ম’দ খাওয়ার বা সংগ্রহ করার লাইসেন্স আছে পরীমনির, তবে তার মেয়াদ পার হয়ে গেছে, এখনো রিনিউ করেনি সে।
তিনি আরও লিখেন, তারপর আরও কিছু খবর দেখলাম, পরীমনি প’র্নো ছবির সঙ্গে যু’ক্ত ছিল। না এটিরও প্রমাণ কিছু দেখানো হয়নি। ম’দ খাওয়া, ম’দ রাখা, ঘরে মিনিবার থাকা কোনোটিই অ’প’রাধ নয়। বাড়িতে বন্ধুবান্ধব আসা, এক সঙ্গে ম’দ্যপান করা অ’প’রাধ নয়। বাড়িতে ডিজে পার্টি করা অ’প’রাধ নয়। কারও সাহায্য নিয়ে সিনেমায় নামা অ’প’রাধ নয়। কারও সাহায্যে মডেলিংয়ে চান্স পাওয়া অ’প’রাধ নয়। কোনো উত্তেজক ওষুধ যদি সে নিজে সেবন করে অ’প’রাধ নয়। ন্যাংটো হয়ে ছবি তোলাও অ’প’রাধ নয়। লাইসেন্স রিনিউয়েও দেরি হওয়া গুরুতর কোনো অ’প’রাধ নয়।
তসলিমা নাসরিন লিখেন, অ’প’রাধ তবে কোথায়? যে অ’প’রাধের জন্য দামি গ্লেন ফিডিশ মল্ট হুইস্কিগুলো বাজেয়াপ্ত করা হলো, মে’য়েটাকে গ্রে’ফতার করা হলো! যে কটা ম’দ ভর্তি বোতল দেখা গেল পরীমনির বাড়িতে, ম’দের লাইসেন্স যাদের আছে, তাদের বেসমেন্টের সেলারে এর চেয়ে অনেক বেশি থাকে। একটা দুটো পার্টিতেই সব সাবাড় হয়ে যায়। পরীমনি আবার ম’দ শেষ হয়ে গেলে খালি বোতল জমিয়ে রাখে। বোতলগুলো দেখতে ভালো বলেই হয়তো। কী’ জানি, এও আবার অ’প’রাধের তালিকার মধ্যে পড়ে কিনা।
তিনি লিখেন, ম’দ খাওয়া অ’প’রাধ নয় দাবি করে চিত্রনায়িকা পরীমনি প্রশ্নে বলেছেন, ‘সত্যিকার অ’প’রাধ খুঁজছি। পরিমনি কাউকে কী’ জো’র করে মা’দক গিলিয়েছে, ম’দ গিলিয়েছে, প্রতারণা করেছে। মে’য়েটি কাউকে খু’ন করেছে? অনেকে বলছিল খুব গরিব ঘর থেকে উঠে এসে ধনী হয়েছে পরীমনি। গরিব থেকে ধনী হওয়া পুরুষগুলোকে মানুষ সাধারণত খুব প্রশংসা করে। কিন্তু মে’য়ে যদি গরিব থেকে ধনী হয়, তাহলেই চোখ কপালে ওঠে মানুষের। কী’ করে হলো, নিশ্চয়ই শুয়েছে। যদি শুয়েই থাকে, তাহলে কী’ জো’র করে কারও ইচ্ছের বি’রুদ্ধে শুয়েছে? ধ’র্ষণ করেছে কাউকে, পুরুষরা যেমন দিন রাত ধ’র্ষণ করে মে’য়েদের, সেরকম কোনো ধ’র্ষণ? অ’প’রাধ খুঁজছি। নাকি মে’য়ে হওয়াটাই সবচেয়ে বড় অ’প’রাধ?পরীমনি কি কারও ইচ্ছের বি’রুদ্ধে শুয়েছে, প্রশ্ন তসলিমা’র
ঢাকাই সিনেমা’র আ’লোচিত চিত্রনায়িকা পরীমনিকে নিয়ে মুখ খুললেন নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। সম্প্রতি বাসা থেকে পরীমনিকে বিদেশি ম’দ ও বিপুল পরিমাণ মা’দকসহ আ’ট’ক করা হয়।
এরপর গতকাল পরীমনিকে ৪ দিনের রি’মান্ডের আদেশ দিয়েছেন আ’দালত। পরীমনির গ্রে’ফতার ও রি’মান্ডের ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম একটি ফেসবুকে স্ট্যাস্টাস দেন
তসলিমা নাসরিন। সেখানে তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, পরীমনি কি কারও ইচ্ছের বি’রুদ্ধে শুয়েছে? ধ’র্ষণ করেছে কাউকে, পুরুষরা যেমন দিন রাত ধ’র্ষণ করে মে’য়েদের, সেরকম কোনো ধ’র্ষণ? অ’প’রাধ খুঁজছি। নাকি মে’য়ে হওয়াটাই সবচেয়ে বড় অ’প’রাধ?
স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন, রেবের ব্রিফিং দেখলাম পরীমনিকে নিয়ে। আমি শুধু শুনতে চাইছিলাম কত ভ’য়ঙ্কর অ’প’রাধ করেছে পরীমনি। অ’প’রাধের মধ্যে যা বলা হয়েছে, তা হলো- ১. পিরোজপুর থেকে ঢাকায় এসে স্মৃ’তিমনি ওরফে পরীমনি সিনেমায় রাতারাতি চান্স পেয়ে গেছে। ২. তার বাড়িতে বিদেশি ম’দের বোতল পাওয়া গেছে।
৩. তার বাড়িতে একখানা মিনি বার আছে। ৪. পরীমনি ম’দ্যপান করে, এখন সে ম’দে আসক্ত। ৫. নজরুল ইস’লাম নামের এক প্রযোজক, যে তাকে সাহায্য করেছিল সিনেমায় নামতে, মাঝে মধ্যে পরীমনির বাড়িতে আসে, ম’দ্যপান করে। ৬. ডিজে পার্টি হতো পরীমনির বাড়িতে। ৭. আইসসহ মা’দকদ্রব্য পাওয়া গেছে (এগুলোর চেহারা অবশ্য দেখানো হয়নি)। ৮. ম’দ খাওয়ার বা সংগ্রহ করার লাইসেন্স আছে পরীমনির, তবে তার মেয়াদ পার হয়ে গেছে, এখনো রিনিউ করেনি সে।
তিনি আরও লিখেন, তারপর আরও কিছু খবর দেখলাম, পরীমনি প’র্নো ছবির সঙ্গে যু’ক্ত ছিল। না এটিরও প্রমাণ কিছু দেখানো হয়নি। ম’দ খাওয়া, ম’দ রাখা, ঘরে মিনিবার থাকা কোনোটিই অ’প’রাধ নয়। বাড়িতে বন্ধুবান্ধব আসা, এক সঙ্গে ম’দ্যপান করা অ’প’রাধ নয়। বাড়িতে ডিজে পার্টি করা অ’প’রাধ নয়। কারও সাহায্য নিয়ে সিনেমায় নামা অ’প’রাধ নয়। কারও সাহায্যে মডেলিংয়ে চান্স পাওয়া অ’প’রাধ নয়। কোনো উত্তেজক ওষুধ যদি সে নিজে সেবন করে অ’প’রাধ নয়। ন্যাংটো হয়ে ছবি তোলাও অ’প’রাধ নয়। লাইসেন্স রিনিউয়েও দেরি হওয়া গুরুতর কোনো অ’প’রাধ নয়।
তসলিমা নাসরিন লিখেন, অ’প’রাধ তবে কোথায়? যে অ’প’রাধের জন্য দামি গ্লেন ফিডিশ মল্ট হুইস্কিগুলো বাজেয়াপ্ত করা হলো, মে’য়েটাকে গ্রে’ফতার করা হলো! যে কটা ম’দ ভর্তি বোতল দেখা গেল পরীমনির বাড়িতে, ম’দের লাইসেন্স যাদের আছে, তাদের বেসমেন্টের সেলারে এর চেয়ে অনেক বেশি থাকে। একটা দুটো পার্টিতেই সব সাবাড় হয়ে যায়। পরীমনি আবার ম’দ শেষ হয়ে গেলে খালি বোতল জমিয়ে রাখে। বোতলগুলো দেখতে ভালো বলেই হয়তো। কী’ জানি, এও আবার অ’প’রাধের তালিকার মধ্যে পড়ে কিনা।
তিনি লিখেন, ম’দ খাওয়া অ’প’রাধ নয় দাবি করে চিত্রনায়িকা পরীমনি প্রশ্নে বলেছেন, ‘সত্যিকার অ’প’রাধ খুঁজছি। পরিমনি কাউকে কী’ জো’র করে মা’দক গিলিয়েছে, ম’দ গিলিয়েছে, প্রতারণা করেছে। মে’য়েটি কাউকে খু’ন করেছে? অনেকে বলছিল খুব গরিব ঘর থেকে উঠে এসে ধনী হয়েছে পরীমনি। গরিব থেকে ধনী হওয়া পুরুষগুলোকে মানুষ সাধারণত খুব প্রশংসা করে। কিন্তু মে’য়ে যদি গরিব থেকে ধনী হয়, তাহলেই চোখ কপালে ওঠে মানুষের। কী’ করে হলো, নিশ্চয়ই শুয়েছে। যদি শুয়েই থাকে, তাহলে কী’ জো’র করে কারও ইচ্ছের বি’রুদ্ধে শুয়েছে? ধ’র্ষণ করেছে কাউকে, পুরুষরা যেমন দিন রাত ধ’র্ষণ করে মে’য়েদের, সেরকম কোনো ধ’র্ষণ? অ’প’রাধ খুঁজছি। নাকি মে’য়ে হওয়াটাই সবচেয়ে বড় অ’প’রাধ?