করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে সরকার ঘোষিত গণটিকাদান কর্মসূচির দ্বিতীয় দিনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে রাজধানীতে। সকাল থেকে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হলেও টিকা নিতে ভোর থেকেই ২৫ বছরের বেশি বয়সী নারী-পুরুষেরা দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়েছেন।
রোববার (০৮ আগস্ট) রাজধানীর শেওড়াপাড়া বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন মাদ্রি গ্রাস কনভেনসন সেন্টারে গিয়ে দেখা যায়, সকাল ৯টা থেকে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হলেও সকাল ৬টা থেকেই মানুষ দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। দীর্ঘ ৪ ঘণ্টা ধরে দাঁড়িয়ে থেকেও অনেকে টিকা নিতে পারেননি। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা, বয়স্ক এবং প্রতিবন্ধীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেওয়া হচ্ছে।
টিকাকেন্দ্রের এক কর্মকর্তা বলেন, আমরা বীর মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিবন্ধী এবং বয়স্কদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দিচ্ছি। এই কার্যক্রম বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে।
দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও টিকা দিতে না পেরে অনেকে হতাশা প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, এতো দীর্ঘ লাইন কখন শেষ হবে? আজ আদৌ টিকা দিতে পারবো কিনা শঙ্কা রয়েছে।
টিকার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শেওড়াপাড়ার বাসিন্দা বাদল বলেন, আমি গতকালও লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা দিতে পারিনি। আজ সকাল পৌনে সাতটা থেকে দাঁড়িয়ে আছি। লাইন আগাচ্ছে না। জানি না আজও টিকা দিতে পারবো কিনা।
টিকাদান কেন্দ্রে পুরুষের পাশাপাশি নারীদেরও দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে। কষ্ট হলেও টিকা নিয়েই ফিরতে চান তারা। এ ব্যাপারে পশ্চিম শেওড়াপাড়ার বাসিন্দা রহিমা বেগ বলেন, সকাল সাড়ে ৭টায় এখানে এসেছি। লাইন খুব ধীরে ধীরে আগাচ্ছে। তবে দেরি হলেও আজই টিকা নিয়ে বাড়ি ফিরবো।
সারাদেশে ২৫ বছর ও তদূর্ধ্ব জনগোষ্ঠী, নারী, শারীরিক প্রতিবন্ধী এবং দুর্গম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষকে প্রাধান্য দিয়ে শনিবার (৭ আগস্ট) সকাল ৯টা থেকে করোনার গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে, যা চলবে ১২ আগস্ট পর্যন্ত।
এই ক্যাম্পেইনের আওতায় দেশের ৪ হাজার ৬০০টি ইউনিয়নে, ১ হাজার ৫৪টি পৌরসভায় এবং সিটি করপোরেশন এলাকার ৪৩৩টি ওয়ার্ডে একযোগে টিকা দেওয়া হচ্ছে। এতে ৩২ হাজার ৭০৬ জন কর্মী ও ৪৮ হাজার ৪৫৯ জন স্বেচ্ছাসেবী কাজ করছেন। করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে সরকার ঘোষিত গণটিকাদান কর্মসূচির দ্বিতীয় দিনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে রাজধানীতে। সকাল থেকে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হলেও টিকা নিতে ভোর থেকেই ২৫ বছরের বেশি বয়সী নারী-পুরুষেরা দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়েছেন।
রোববার (০৮ আগস্ট) রাজধানীর শেওড়াপাড়া বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন মাদ্রি গ্রাস কনভেনসন সেন্টারে গিয়ে দেখা যায়, সকাল ৯টা থেকে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হলেও সকাল ৬টা থেকেই মানুষ দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। দীর্ঘ ৪ ঘণ্টা ধরে দাঁড়িয়ে থেকেও অনেকে টিকা নিতে পারেননি। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা, বয়স্ক এবং প্রতিবন্ধীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেওয়া হচ্ছে।
টিকাকেন্দ্রের এক কর্মকর্তা বলেন, আমরা বীর মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিবন্ধী এবং বয়স্কদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দিচ্ছি। এই কার্যক্রম বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে।
দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও টিকা দিতে না পেরে অনেকে হতাশা প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, এতো দীর্ঘ লাইন কখন শেষ হবে? আজ আদৌ টিকা দিতে পারবো কিনা শঙ্কা রয়েছে।
টিকার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শেওড়াপাড়ার বাসিন্দা বাদল বলেন, আমি গতকালও লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা দিতে পারিনি। আজ সকাল পৌনে সাতটা থেকে দাঁড়িয়ে আছি। লাইন আগাচ্ছে না। জানি না আজও টিকা দিতে পারবো কিনা।
টিকাদান কেন্দ্রে পুরুষের পাশাপাশি নারীদেরও দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে। কষ্ট হলেও টিকা নিয়েই ফিরতে চান তারা। এ ব্যাপারে পশ্চিম শেওড়াপাড়ার বাসিন্দা রহিমা বেগম বলেন, সকাল সাড়ে ৭টায় এখানে এসেছি। লাইন খুব ধীরে ধীরে আগাচ্ছে। তবে দেরি হলেও আজই টিকা নিয়ে বাড়ি ফিরবো।
সারাদেশে ২৫ বছর ও তদূর্ধ্ব জনগোষ্ঠী, নারী, শারীরিক প্রতিবন্ধী এবং দুর্গম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষকে প্রাধান্য দিয়ে শনিবার (৭ আগস্ট) সকাল ৯টা থেকে করোনার গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে, যা চলবে ১২ আগস্ট পর্যন্ত।
এই ক্যাম্পেইনের আওতায় দেশের ৪ হাজার ৬০০টি ইউনিয়নে, ১ হাজার ৫৪টি পৌরসভায় এবং সিটি করপোরেশন এলাকার ৪৩৩টি ওয়ার্ডে একযোগে টিকা দেওয়া হচ্ছে। এতে ৩২ হাজার ৭০৬ জন কর্মী ও ৪৮ হাজার ৪৫৯ জন স্বেচ্ছাসেবী কাজ করছেন।