ঢাকা, শনিবার ২৩ই নভেম্বর ২০২৪ , বাংলা - 

আমজাদ হোসেনের ৯৩৫ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট

স্টাফ রিপোর্টার।।ঢাকাপ্রেস২৪.কম

2021-10-25, 12.00 AM
আমজাদ হোসেনের ৯৩৫ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট

বেসরকারিখাতের সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কর্মাস ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এসএম আমজাদ হোসেন, স্ত্রী, কন্যা ও তার মালিকানাধীন লকপুর গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ৯৩৫টি ব্যাংক হিসাবের তথ্য পেয়েছে তদন্তকারী সংস্থাগুলো।দেশে কার্যরত বিভিন্ন ব্যাংকের ঢাকা, খুলনা, চট্টগ্রাম শাখায় স্ত্রী সুফিয়া আমজাদ, কন্যা তাজরি আমজাদ, আমজাদ হোসেনের মালিকানাধীন লকপুর গ্রুপের সবগুলো কোম্পানি ছাড়াও আত্মীয় স্বজনের নামে এসব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে শত শত কোটি টাকা লেনদেন করেছেন এসএম আমজাদ হোসেন।

দেশের শীর্ষ কয়েকটি ব্যাংকের মতিঝিল, গুলশান, ধানমন্ডি, পল্টন ছাড়াও খুলনা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন শাখায় এসব অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে এবং লেনদেন সম্পন্ন করে অনেকগুলো অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদন মতে, ঢাকা ও চট্টগ্রামে লকপুর গ্রপের কয়েকটি কোম্পানির অ্যাকাউন্টে লেনদেনের পরিমান হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। অনেকগুলো অ্যাকাউন্ট শত শত কোটি টাকা লেনদেনের পরে ক্লোজ করে দেওয়া হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এসএম আমজাদ হোসেন ক্ষমতার অপব্যবহার করে নামে বেনামে দেশে বিদেশে কোম্পানি খুলে সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কর্মাস ব্যাংকের খুলনা শাখা ও কাটাখালী শাখা থেকে আমদানি-রপ্তানি এবং ঋণের আড়ালে নানাবিধ দুর্নীতি, অনিয়ম, জালিয়াতির মাধ্যমে আমানতকারীদের বিপুল পরিমান অর্থ আত্মসাত-পাচার করেছেন। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআই্ইউ) তদন্ত করে অর্থ পাচারের প্রমানও পেয়েছে। এসব নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে প্রতিবেদন দিয়েছে বিএফআইইউ। ঋণ জালিয়াতিসহ বিভিন্ন দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপুর্ণ সম্পদ অর্জনেরও প্রমান পেয়েছে দুদক।

অর্থ পাচার, অর্থ আত্মসাত ছাড়াও আমজাদ হোসেনের বিরুদ্ধে বাগেরহাটে রেলওয়ের জমি দখল, হিমায়িত খাদ্য রপ্তানির নামে বন্ডেড সুবিধা আনা কাগজ খোলা বাজারে বিক্রির অভিযোগ রয়েছে। ২৫০ কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকির অভিযোগে লকপুর গ্রুপের চারটি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায়। বেসরকারিখাতের সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কর্মাস ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এসএম আমজাদ হোসেন, স্ত্রী, কন্যা ও তার মালিকানাধীন লকপুর গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ৯৩৫টি ব্যাংক হিসাবের তথ্য পেয়েছে তদন্তকারী সংস্থাগুলো।

দেশে কার্যরত বিভিন্ন ব্যাংকের ঢাকা, খুলনা, চট্টগ্রাম শাখায় স্ত্রী সুফিয়া আমজাদ, কন্যা তাজরি আমজাদ, আমজাদ হোসেনের মালিকানাধীন লকপুর গ্রুপের সবগুলো কোম্পানি ছাড়াও আত্মীয় স্বজনের নামে এসব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে শত শত কোটি টাকা লেনদেন করেছেন এসএম আমজাদ হোসেন।

দেশের শীর্ষ কয়েকটি ব্যাংকের মতিঝিল, গুলশান, ধানমন্ডি, পল্টন ছাড়াও খুলনা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন শাখায় এসব অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে এবং লেনদেন সম্পন্ন করে অনেকগুলো অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদন মতে, ঢাকা ও চট্টগ্রামে লকপুর গ্রপের কয়েকটি কোম্পানির অ্যাকাউন্টে লেনদেনের পরিমান হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। অনেকগুলো অ্যাকাউন্ট শত শত কোটি টাকা লেনদেনের পরে ক্লোজ করে দেওয়া হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এসএম আমজাদ হোসেন ক্ষমতার অপব্যবহার করে নামে বেনামে দেশে বিদেশে কোম্পানি খুলে সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কর্মাস ব্যাংকের খুলনা শাখা ও কাটাখালী শাখা থেকে আমদানি-রপ্তানি এবং ঋণের আড়ালে নানাবিধ দুর্নীতি, অনিয়ম, জালিয়াতির মাধ্যমে আমানতকারীদের বিপুল পরিমান অর্থ আত্মসাত-পাচার করেছেন। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআই্ইউ) তদন্ত করে অর্থ পাচারের প্রমানও পেয়েছে। এসব নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে প্রতিবেদন দিয়েছে বিএফআইইউ। ঋণ জালিয়াতিসহ বিভিন্ন দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপুর্ণ সম্পদ অর্জনেরও প্রমান পেয়েছে দুদক।

অর্থ পাচার, অর্থ আত্মসাত ছাড়াও আমজাদ হোসেনের বিরুদ্ধে বাগেরহাটে রেলওয়ের জমি দখল, হিমায়িত খাদ্য রপ্তানির নামে বন্ডেড সুবিধা আনা কাগজ খোলা বাজারে বিক্রির অভিযোগ রয়েছে। ২৫০ কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকির অভিযোগে লকপুর গ্রুপের চারটি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায়। বেসরকারিখাতের সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কর্মাস ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এসএম আমজাদ হোসেন, স্ত্রী, কন্যা ও তার মালিকানাধীন লকপুর গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ৯৩৫টি ব্যাংক হিসাবের তথ্য পেয়েছে তদন্তকারী সংস্থাগুলো।

দেশে কার্যরত বিভিন্ন ব্যাংকের ঢাকা, খুলনা, চট্টগ্রাম শাখায় স্ত্রী সুফিয়া আমজাদ, কন্যা তাজরি আমজাদ, আমজাদ হোসেনের মালিকানাধীন লকপুর গ্রুপের সবগুলো কোম্পানি ছাড়াও আত্মীয় স্বজনের নামে এসব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে শত শত কোটি টাকা লেনদেন করেছেন এসএম আমজাদ হোসেন।

দেশের শীর্ষ কয়েকটি ব্যাংকের মতিঝিল, গুলশান, ধানমন্ডি, পল্টন ছাড়াও খুলনা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন শাখায় এসব অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে এবং লেনদেন সম্পন্ন করে অনেকগুলো অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদন মতে, ঢাকা ও চট্টগ্রামে লকপুর গ্রপের কয়েকটি কোম্পানির অ্যাকাউন্টে লেনদেনের পরিমান হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। অনেকগুলো অ্যাকাউন্ট শত শত কোটি টাকা লেনদেনের পরে ক্লোজ করে দেওয়া হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এসএম আমজাদ হোসেন ক্ষমতার অপব্যবহার করে নামে বেনামে দেশে বিদেশে কোম্পানি খুলে সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কর্মাস ব্যাংকের খুলনা শাখা ও কাটাখালী শাখা থেকে আমদানি-রপ্তানি এবং ঋণের আড়ালে নানাবিধ দুর্নীতি, অনিয়ম, জালিয়াতির মাধ্যমে আমানতকারীদের বিপুল পরিমান অর্থ আত্মসাত-পাচার করেছেন। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআই্ইউ) তদন্ত করে অর্থ পাচারের প্রমানও পেয়েছে। এসব নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে প্রতিবেদন দিয়েছে বিএফআইইউ। ঋণ জালিয়াতিসহ বিভিন্ন দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপুর্ণ সম্পদ অর্জনেরও প্রমান পেয়েছে দুদক।

অর্থ পাচার, অর্থ আত্মসাত ছাড়াও আমজাদ হোসেনের বিরুদ্ধে বাগেরহাটে রেলওয়ের জমি দখল, হিমায়িত খাদ্য রপ্তানির নামে বন্ডেড সুবিধা আনা কাগজ খোলা বাজারে বিক্রির অভিযোগ রয়েছে। ২৫০ কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকির অভিযোগে লকপুর গ্রুপের চারটি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায়। বেসরকারিখাতের সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কর্মাস ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এসএম আমজাদ হোসেন, স্ত্রী, কন্যা ও তার মালিকানাধীন লকপুর গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ৯৩৫টি ব্যাংক হিসাবের তথ্য পেয়েছে তদন্তকারী সংস্থাগুলো।

দেশে কার্যরত বিভিন্ন ব্যাংকের ঢাকা, খুলনা, চট্টগ্রাম শাখায় স্ত্রী সুফিয়া আমজাদ, কন্যা তাজরি আমজাদ, আমজাদ হোসেনের মালিকানাধীন লকপুর গ্রুপের সবগুলো কোম্পানি ছাড়াও আত্মীয় স্বজনের নামে এসব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে শত শত কোটি টাকা লেনদেন করেছেন এসএম আমজাদ হোসেন।

দেশের শীর্ষ কয়েকটি ব্যাংকের মতিঝিল, গুলশান, ধানমন্ডি, পল্টন ছাড়াও খুলনা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন শাখায় এসব অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে এবং লেনদেন সম্পন্ন করে অনেকগুলো অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদন মতে, ঢাকা ও চট্টগ্রামে লকপুর গ্রপের কয়েকটি কোম্পানির অ্যাকাউন্টে লেনদেনের পরিমান হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। অনেকগুলো অ্যাকাউন্ট শত শত কোটি টাকা লেনদেনের পরে ক্লোজ করে দেওয়া হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এসএম আমজাদ হোসেন ক্ষমতার অপব্যবহার করে নামে বেনামে দেশে বিদেশে কোম্পানি খুলে সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কর্মাস ব্যাংকের খুলনা শাখা ও কাটাখালী শাখা থেকে আমদানি-রপ্তানি এবং ঋণের আড়ালে নানাবিধ দুর্নীতি, অনিয়ম, জালিয়াতির মাধ্যমে আমানতকারীদের বিপুল পরিমান অর্থ আত্মসাত-পাচার করেছেন। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআই্ইউ) তদন্ত করে অর্থ পাচারের প্রমানও পেয়েছে। এসব নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে প্রতিবেদন দিয়েছে বিএফআইইউ। ঋণ জালিয়াতিসহ বিভিন্ন দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপুর্ণ সম্পদ অর্জনেরও প্রমান পেয়েছে দুদক।

অর্থ পাচার, অর্থ আত্মসাত ছাড়াও আমজাদ হোসেনের বিরুদ্ধে বাগেরহাটে রেলওয়ের জমি দখল, হিমায়িত খাদ্য রপ্তানির নামে বন্ডেড সুবিধা আনা কাগজ খোলা বাজারে বিক্রির অভিযোগ রয়েছে। ২৫০ কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকির অভিযোগে লকপুর গ্রুপের চারটি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায়।